|

ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান ৬ষ্ঠ শ্রেণি ৩য় অধ্যায় প্রশ্ন ও উত্তর

ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান ৬ষ্ঠ শ্রেণি ৩য় অধ্যায়: আমাদের চারপাশে আমরা যা কিছু দেখি তা সবকিছুই একসময় এমন ছিল না। বছরের পর বছর বিভিন্ন পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে বর্তমান রূপ লাভ করেছে। এ পরিবর্তনের পিছনে অনেক কারণ থাকতে পারে। সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য কারণ হলো বৈজ্ঞানিক বা প্রযুক্তিগত কারণ।

যতই দিন পরিবর্তন হচ্ছে ততই নিত্যনতুন আবিষ্কারের মাধ্যমে মানুষের জীবনের সাথে জড়িত সকল বিষয়ের পরিবর্তন হচ্ছে। আর মানুষও সে পরিবর্তনের সাথে সাড়া প্রদান করছে এবং মানুষের জীবনযাত্রার মান বৃদ্ধি পাচ্ছে। দিন যতই পরিবর্তন হচ্ছে মানুষের জানার আগ্রহ তথা কৌতূহল বাড়ছে। ফলে মানুষ বিভিন্ন তথ্য অনুসন্ধান করছে, সেগুলো নিয়ে গবেষণা করছে, পর্যবেক্ষণ করছে এবং নিত্যনতুন প্রযুক্তি ব্যবহার করে অনেক কিছু আবিষ্কার করছে। যার ফলে মানুষের জীবনযাত্রা সহজ হচ্ছে, মানুষ নানানভাবে সুবিধা ভোগ করতে পারছে।


ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান ৬ষ্ঠ শ্রেণি ৩য় অধ্যায় কুইজ প্রশ্ন

প্রশ্ন ১। বুড়িগঙ্গা কিসের নাম?
উত্তর: একটি নদীর নাম।

প্রশ্ন ২। বুড়িগঙ্গা নদীটির অবস্থান কোথায়?
উত্তর: বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে।

প্রশ্ন ৩। পূর্বের দিনগুলোতে বুড়িগঙ্গা নদীতে চলাচলের জন্য কী ব্যবহৃত হতো?
উত্তর: পালতোলা নৌকা।

প্রশ্ন ৪। পূর্বের দিনে পদ্মা নদীতে পারাপারের জন্য কী ব্যবহৃত হতো?
উত্তর: ফেরি, লঞ্চ ও নৌকা।

প্রশ্ন ৫। বর্তমানে পদ্মা নদী পারাপারের জন্য কী নির্মাণ করা হয়েছে?
উত্তর: পদ্মাসেতু।

প্রশ্ন ৬। আগেকার দিনে ঢাকা শহরে গণপরিবহণ হিসেবে কী ব্যবহৃত হতো?
উত্তর: ঘোড়ার গাড়ি।

প্রশ্ন ৭। লোহার চাবি বাইরে কিছুদিন ফেলে রাখলে কী হবে?
উত্তর: লোহার চাবির উপরে মরিচা পড়ে যাবে।

প্রশ্ন ৮। গ্রীষ্মকালে পুকুরের পানি শুকিয়ে যায় কেন?
উত্তর: রোদের অতিরিক্ত তাপে।

প্রশ্ন ৯। যে অঞ্চলে চিপসের কারখানা থাকে সে অঞ্চলে কিসের চাষ বেশি হয়?
উত্তর: আলুর।

প্রশ্ন ১০। নদী বা পানির তলদেশে কোনো কিছু অনুসন্ধানের জন্য কারা কাজ করে?
উত্তর: ডুবুরি।

প্রশ্ন ১১। পূর্বের দিনে মানুষ সকালে কী ধরনের খাবার গ্রহণ করত?
উত্তর: পান্তা ভাত, চা, মুড়ি।

প্রশ্ন ১২। বর্তমান সময়ে মানুষ বিকেলে কী ধরনের খাবার গ্রহণ করে?
উত্তর: চা/কফি, বিস্কুট ও অন্যান্য হালকা নাশতা।

প্রশ্ন ১৩। কোনো কিছু খোঁজ অথবা কোনো প্রশ্নের উত্তর খোঁজার প্রক্রিয়াকে কী বলে?
উত্তর: অনুসন্ধান।

প্রশ্ন ১৪। কোনো বিষয়ে জানার জন্য নিয়ম মেনে বা ধাপে ধাপে অনুসন্ধানের প্রক্রিয়াকে কী বলে?
উত্তর: বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি।

প্রশ্ন ১৫। সত্য অনুসন্ধানের জন্য বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে অগ্রসর হওয়াকে কী বলে?
উত্তর: গবেষণা।

প্রশ্ন ১৬। যে উপায়ে আমরা তথ্য সংগ্রহ করি তাকে কী বলে?
উত্তর: তথ্য সংগ্রহের পদ্ধতি।

প্রশ্ন ১৭। তথ্য সাজানো-গোছানোর প্রক্রিয়াকে কী বলে?
উত্তর: তথ্য বিশ্লেষণ।


ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান ৬ষ্ঠ শ্রেণি ৩য় অধ্যায় শূণ্যস্থান পূরণ

১. বুড়িগঙ্গা নদীটি বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার ____ দিক দিয়ে বয়ে চলেছে।
উত্তর: দক্ষিণ-পশ্চিম

২. সময়ের সাথে সাথে অনেক কিছুরই ____ ঘটে।
উত্তর: পরিবর্তন।

৩. অতীত ও সাম্প্রতিককালের খাদ্যাভ্যাসের মধ্যে ____ রয়েছে।
উত্তর: পার্থক্য।

৪. কোনো বিষয়ে প্রশ্নের উত্তর খোঁজার প্রক্রিয়াকেই ___ বলে।
উত্তর: অনুসন্ধান।

৫. ধাপে ধাপে বা নিয়ম মেনে অনুসন্ধানের প্রক্রিয়াকে ____ বলে।
উত্তর: বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি।

৬. সত্য অনুসন্ধানের বা প্রশ্নের উত্তর খোঁজার জন্য বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি ব্যবহার করে অগ্রসর হওয়াকে ____ বলে।
উত্তর: গবেষণা।

৭. যারা অনুসন্ধানের কাজ করেন তারা হলেন ____।
উত্তর: গবেষক।

৮. অনুসন্ধানের সর্বপ্রথম ধাপ হলো ____ নির্বাচন করা।
উত্তর: বিষয়বস্তু।

৯. উপযুক্ত উৎস হতে নিদর্শন সংগ্রহ করে পর্যবেক্ষণ করে যা জানা যায় তা হলো____।
উত্তর: তথ্য।

১০.বিশেষজ্ঞ ব্যক্তি হলেন তথ্য সংগ্রহের ____ উৎস।
উত্তর: ব্যক্তি।

১১. ওয়েবসাইট, তথ্য সংগ্রহের ____ উৎস।
উত্তর: ডিজিটাল।

১২. যে উপায়ে তথ্য সংগ্রহ করা হয় তা হলো ____।
উত্তর: তথ্য সংগ্রহ কৌশল।

১৩. তথ্য সাজানো গোছানোর প্রক্রিয়াকে ____ বলে।
উত্তর: তথ্য বিশ্লেষণ।

১৪. সাজানো গোছানো থাকলে তথ্য সকলের কাছে ____ হয়ে ওঠে।
উত্তর: অর্থপূর্ণ।

১৫. কোনো উৎস থেকে সংগৃহীত তথ্যগুলো কখনো সাজাতে হয় আবার কখনো ____ করতে হয়।
উত্তর: হিসাব-নিকাশ।


ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান ৬ষ্ঠ শ্রেণি ৩য় অধ্যায় সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন

প্রশ্ন ১। গবেষণা কাকে বলে?
উত্তর: সত্য অনুসন্ধানের জন্য বা কোনো প্রশ্নের উত্তর খোঁজার জন্য বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে অগ্রসর হওয়ার পদ্ধতিকে গবেষণা বলে।

প্রশ্ন ২। বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি কাকে বলে?
উত্তর: কোনো বিষয়ে জানার জন্য নিয়ম মেনে বা ধাপে ধাপে অনুসন্ধানের প্রক্রিয়াকে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি বলে।

প্রশ্ন ৩। গবেষক কারা? 
উত্তর: যারা ধাপে ধাপে নিয়ম মেনে কোনো প্রশ্নের উত্তর খুঁজে বের করেন তারাই হলেন গবেষক।

প্রশ্ন ৪। ঢাকার ঐতিহ্যবাহী গণপরিবহন কোনটি?
উত্তর: ঢাকা ঐতিহ্যবাহী গণপরিবহন হলো ঘোড়ার গাড়ি। আজও ঢাকা শহরে এই ঘোড়ার গাড়ি দেখতে পাওয়া যায়।

প্রশ্ন ৫। অনুসন্ধান বলতে কী বোঝ?
উত্তর: নির্দিষ্ট কোনো বিষয়ে কোনোকিছু অন্বেষণ করা, কোনো প্রশ্নের সঠিক উত্তর খোঁজার পদ্ধতি বা প্রক্রিয়াকেই অনুসন্ধান বলা হয়।

প্রশ্ন ৬। অনুসন্ধানের প্রধান ধাপগুলো কী কী?
উত্তর: অনুসন্ধানের প্রধান ধাপগুলো হলো- প্রথমত, সাক্ষাৎকার, দ্বিতীয়ত, পর্যবেক্ষণ ও তৃতীয়ত, প্রশ্নমালা।

প্রশ্ন ৭। দলীয় প্রতিফলনের প্রধান মাধ্যম কী?
উত্তর: দলীয় প্রতিফলনের প্রধান মাধ্যম হলো বিভিন্ন প্রশ্ন পোস্টারে লিখে দেয়ালের বিভিন্ন জায়গায় লাগিয়ে দেওয়া।

প্রশ্ন ৮। সামাজিক পরিবর্তন কেন ঘটছে?
উত্তর: দিন দিন জনসংখ্যা ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। এত মানুষের খাদ্যের চাহিদা, কর্মসংস্থান ও মৌলিক চাহিদা পূরণের জন্য বাড়াতে হচ্ছে নানান ক্ষেত্রের। এছাড়া প্রযুক্তিগত উন্নতির জন্য এবং মানুষের রুচির পরিবর্তনের ফলে মানুষের জীবনে, কার্যক্রমে ও দৈনন্দিন জীবনে অনেক পরিবর্তন ঘটছে।

প্রশ্ন ৯। অতীত ও বর্তমান কালের মানুষের খাদ্যাভ্যাস সম্পর্কে সংক্ষেপে ধারণা দাও।
উত্তর: অতীতকালের মানুষ ভাত, রুটি, মাংস, সবজি ইত্যাদি পাশাপাশি পান্তাভাত, চা, মুড়ি, পিঠা, পায়েশ ইত্যাদি খাবার খেয়ে জীবনধারণ করত। আর বর্তমান সময়ে মানুষ ভাত, রুটি, মাছ, সবজি ইত্যাদির পাশাপাশি নুডুলস, চা, কফি, বিস্কুট বিভিন্ন ফাস্টফুড এবং দেশি- বিদেশি আরও নানান খাবার খেতে অভ্যস্ত হচ্ছে।

প্রশ্ন ১০। তথ্য বলতে কী বোঝ?
উত্তর: অনুসন্ধান প্রক্রিয়ায় কিছু জানার জন্য উপযুক্ত উৎস হতে বা মানুষের সাক্ষাৎকার নিয়ে নিদর্শন পর্যবেক্ষণ করে বা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সে বিষয়ের যে বৈশিষ্ট্য বা আচরণ সম্পর্কে যা জানতে বা সংগ্রহ করতে পারা যায় তাকে তথ্য বলা হয়।

প্রশ্ন ১১। তথ্য সংগ্রহ পদ্ধতি ও উপাদান কী?
উত্তর: যে পদ্ধতি বা উপায় অবলম্বনে কোনো উৎস হতে নিদর্শন বা নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে কোনোকিছু জানা যায় বা তথ্য সংগ্রহ করা যায় তাকে তথ্য সংগ্রহ পদ্ধতি বলা হয়। আর এ তথ্য সংগ্রহ করতে যে উপকরণের প্রয়োজন হয় তাকে তথ্য সংগ্রহের উপাদান বলা হয়।


ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান ৬ষ্ঠ শ্রেণি ৩য় অধ্যায় কাঠামোবদ্ধ প্রশ্ন

প্রশ্ন ১। সামাজিক অনুসন্ধান ও গবেষণা কাকে বলে? এর ধাপগুলো কী কী?
উত্তর: আশপাশের সমাজ, সংস্কৃতির নিয়মতান্ত্রিক পরীক্ষা-নিরীক্ষাকে বলা হয় সামাজিক অনুসন্ধান ও গবেষণা। এর ধাপগুলো হলো-
১. অনুসন্ধানের বিষয়বস্তু নির্বাচন করা;
২. অনুসন্ধানের জন্য বিষয়বস্তু সংক্রান্ত প্রশ্ন উত্থাপন করা;
৩. প্রশ্নের ভেতরের মূল বিষয়গুলো নির্ধারণ করা;
৪. তথ্যের উৎস নির্বাচন করা;
৫. তথ্য সংগ্রহের উপকরণ নির্বাচন বা তৈরি করা;
৬. তথ্য সংগ্রহ করা;
৭. তথ্য বিন্যাস ও বিশ্লেষণ করা এবং
৮. সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা।

প্রশ্ন ২। তথ্য কী? তথ্য সংগ্রহ পদ্ধতি ও উপাদান কী?
উত্তর: অনুসন্ধান প্রক্রিয়ায় কিছু জানার জন্য উপযুক্ত মানুষের সাক্ষাৎকার নিয়ে নিদর্শন পর্যবেক্ষণ করে বা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সে বিষয়ের যে বৈশিষ্ট্য জানতে পারি তাই হলো তথ্য। যে পদ্ধতি বা উপায় অবলম্বনে কোনো উৎস হতে নিদর্শন বা নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে কোনোকিছু জানা যায় বা তথ্য সংগ্রহ করা যায় তাকে তথ্য সংগ্রহ পদ্ধতি বলা হয়। আর এ তথ্য সংগ্রহ করতে যে উপকরণের প্রয়োজন হয় তাকে তথ্য সংগ্রহের উপাদান বলা হয়।

প্রশ্ন ৩। বুড়িগঙ্গা নদী কোথায় অবস্থিত? যেসব সাধারণ উৎস থেকে তুমি তথ্য সংগ্রহ করবে তার তালিকা দাও।
উত্তর: বুড়িগঙ্গা নদী বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার দক্ষিণ পশ্চিম দিকে অবস্থিত। যেসব সাধারণ উৎস থেকে আমি তথ্য সংগ্রহ করতে পারি, তার একটি তালিকা নিচে দেওয়া হলো- ব্যক্তি: শিক্ষক, বন্ধু, অভিভাবক / পরিবারের সদস্য, প্রতিবেশী, বিজ্ঞ ও বিশেষজ্ঞ ব্যক্তি। বইপুস্তক: বই, পত্রিকা, খবরের কাগজ, প্রতিবেদন/ নথিপত্র বা দলিল। ডিজিটাল উৎস: ওয়েবসাইট ইন্টারনেট, ভিডিও। নিদর্শন: কোনোকিছুর নমুনা– যেমন মাটি, পানি, স্থান ইত্যাদি।

প্রশ্ন ৪। গবেষণা কাকে বলে? তথ্য সংগ্রহের কৌশল কী?
উত্তর: সত্য অনুসন্ধানের জন্য বা কোনো প্রশ্নের উত্তর খোঁজার জন্য অর্থাৎ গবেষণার ক্ষেত্রে ধাপে ধাপে নিয়ম মেনে যেকোনো তথ্য অনুসন্ধান করা হয়। বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে অগ্রসর হওয়ার পদ্ধতিকে গবেষণা বলে। যে উপায়ে আমরা তথ্য সংগ্রহ করি তাই তথ্য সংগ্রহের পদ্ধতি বা কৌশল। যেমন- সাক্ষাৎকার গ্রহণ তথ্য সংগ্রহের একটি কৌশল। তবে সবসময় যেকোনো উৎস থেকে সরাসরি অনুসন্ধানের বিষয়টির তথ্য খুঁজে পাওয়া যায় না। এজন্য সংগৃহীত তথ্যগুলোকে আবার নতুন করে সাজাতে হয় বা হিসাব-নিকাশ করতে হয়।

প্রশ্ন ৫। অনুসন্ধানের প্রথম ধাপ কী? তথ্য বিশ্লেষণ সম্পর্কে ধারণা দাওI
উত্তর: কোনো প্রশ্নের উত্তর খোঁজার প্রক্রিয়াকে অনুসন্ধান বলে। অনুসন্ধানের প্রথম ধাপ হলো বিষয়বস্তু নির্বাচন করা। আমরা যখন কোনো উৎস থেকে তথ্য সংগ্রহ করি তখন সবসময় সরাসরি অনুসন্ধানের প্রশ্নটির উত্তর পাই না। এজন্য সংগৃহীত তথ্যগুলো সাজাতে হয়, কখনো কখনো কিছু হিসাব-নিকাশও করতে হয়। এভাবে তথ্যগুলো আমাদের কাছে অর্থপূর্ণ হয়ে ওঠে। তখন এই গুছানো তথ্য দিয়ে প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যায় অর্থাৎ প্রাসঙ্গিক সিদ্ধান্তে আসা যায়। তথ্য সাজানো-গোছানোর এই প্রক্রিয়াকেই বলে তথ্য বিশ্লেষণ।

প্রশ্ন ৬। অনুসন্ধান মূল্যায়নের শিখন ক্ষেত্রগুলো উল্লেখ কর।
উত্তর: কোনো কাজ বা অনুসন্ধান মূল্যায়নের জন্য ৭টি শিখন ক্ষেত্র রয়েছে। যথা—
১. প্রশ্ন উত্থাপন;
২. তথ্য সংগ্রহের পরিকল্পনা;
৩. তথ্য সংগ্রহ:
৪. তথ্য বিশ্লেষণ:
৫. সিদ্ধান্ত গ্রহণ;
৬. প্রতিফলন/ কাজের বিচার-বিশ্লেষণ এবং
৭. অনুসন্ধানী কাজে সার্বিক অংশগ্রহণ।


🔰🔰 আরও দেখুন: ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান ৬ষ্ঠ শ্রেণি ১ম অধ্যায় প্রশ্ন ও উত্তর
🔰🔰 আরও দেখুন: ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান ৬ষ্ঠ শ্রেণি ২য় অধ্যায় প্রশ্ন ও উত্তর


আশাকরি “ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান ৬ষ্ঠ শ্রেণি ৩য় অধ্যায়” আর্টিকেল টি আপনাদের ভালো লেগেছে। ভিডিও ক্লাস করতে সাবক্রাইব করে রাখতে পারেন আমাদের YouTube চ্যানেল এবং আমাদের কোন আপডেট মিস না করতে চাইলে কানেক্ট থাকতে পারেন আমাদের ফেসবুক পেজে।