|

ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান ৬ষ্ঠ শ্রেণি ২য় অধ্যায় প্রশ্ন ও উত্তর

ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান ৬ষ্ঠ শ্রেণি ২য় অধ্যায়: নিজেদের কর্মকাণ্ড পরিচালনার জন্য মানুষ সর্বদাই সংঘবদ্ধ হয়ে নির্দিষ্ট নিয়মনীতি মেনে শৃঙ্খলার সাথে বসবাস করে থাকে। সেই আদিকাল থেকেই মানুষ যখন সভ্যতার আলো পায়নি তখন থেকেই একসাথে দলবদ্ধ হয়ে নির্দিষ্ট নিয়মনীতি মেনেই তারা খাদ্য সংগ্রহ করত, শিকার করত এবং দলবদ্ধ হয়েই বসবাস করত। সময়ের পরিক্রমায় মানুষ আগুন আবিষ্কার করেছে। হাতিয়ার আবিষ্কার করেছে। নিজেদের উন্নত করার জন্য যুগে যুগে বিভিন্ন আবিষ্কারের মাধ্যমে শিক্ষা-দীক্ষা, প্রযুক্তি, জীবনযাপনরীতি ও নিয়ন্ত্রণের পদ্ধতি বের করে ফেলেছে।

আজ সমাজ ও সভ্যতার বিকাশ ঘটেছে মূলত নিয়মনীতি, শৃঙ্খলা তথা পদ্ধতিগত উন্নয়নের মাধ্যমে। মানুষের জীবন পরিচালনার জন্য মানুষ দল বা গোষ্ঠীভিত্তিক বিভিন্ন সংগঠন তৈরি করেছে। সেগুলোর নিয়মনীতি, কর্মপরিকল্পনা তৈরি করেছে। সেগুলোর পরিচালনার জন্য কর্মবণ্টন পদ্ধতি তৈরি হয়েছে। আর এসবকিছুর সংমিশ্রণে শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে চলতে চলতে বর্তমানের এ উন্নত আধুনিক সভ্যতার সৃষ্টি হয়েছে। এসব নিয়মনীতি আচার-আচরণ সবকিছুই একেবারে ব্যক্তি পর্যায়ের প্রাথমিক স্তর থেকেই শিখতে হয়, চর্চা করতে হয় এবং পর্যালোচনা করতে হয়।


ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান ৬ষ্ঠ শ্রেণি ২য় অধ্যায় কুইজ প্রশ্ন

প্রশ্ন ১। অন্যের মতামতের ব্যাপারে কী প্রদর্শন করতে হবে?
উত্তর: শ্রদ্ধা।

প্রশ্ন ২। যখন কেউ কথা বলবে অন্যরা তখন কী করবে?
উত্তর: ধৈর্যসহকারে শুনবে।

প্রশ্ন ৩। শ্রেণিকক্ষে নিজের মতামত দেওয়ার পূর্বে কী করতে হয়?
উত্তর: হাত তুলে অনুমতি নিতে হয়।

প্রশ্ন ৪। শ্রেণিকক্ষে কোনো বিষয়ে বিরোধ হলে কী করতে হয়?
উত্তর: একসাথে বসে আলোচনা করে মীমাংসা করতে হয়।

প্রশ্ন ৫। পরিবারে বা সমাজে কোন কাজ করা যাবে না?
উত্তর: অন্যের ক্ষতি হয় এমন কাজ।

প্রশ্ন ৬। নতুন মানুষের সাথে কীভাবে কথা বলতে হয়?
উত্তর: আগে নিজের পরিচয় দিয়ে তার অনুমতি নিয়ে বিনয়ের সাথে।

প্রশ্ন ৭। রাস্তায় চলার সময় কী মেনে চলতে হয়?
উত্তর: ট্র্যাফিক আইন।

প্রশ্ন ৮। ট্র্যাফিক আইন না মানলে কী ঘটতে পারে?
উত্তর: সড়ক দুর্ঘটনা।


 

ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান ৬ষ্ঠ শ্রেণি ২য় অধ্যায় সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন

প্রশ্ন ১। নাগরিক কারা?
উত্তর: যারা জন্মগতভাবে বা আইনগতভাবে রাষ্ট্রে স্থায়ী বসবাস করার সুযোগ লাভ করে এবং সকল রাষ্ট্রীয় সুবিধা ভোগ করে তাদেরকে নাগরিক বলা হয়।

প্রশ্ন ২। পরিবার কাকে বলে?
উত্তর: বৈবাহিক সম্পর্কের ভিত্তিতে এক বা একাধিক পুরুষ ও মহিলা, তাদের সন্তানাদি, পিতামাতা এবং অন্যান্য পরিজন নিয়ে যে সংগঠন গড়ে ওঠে, তাকে পরিবার বলে।

প্রশ্ন ৩। সমাজ কাকে বলে?
উত্তর: সমাজ বলতে সেই সংঘবদ্ধ মানবগোষ্ঠীকে বোঝানো হয় যারা একত্রিত হয়ে নির্দিষ্ট সম্প্রদায়ের মধ্যে বসবাস করেন এবং একই নিয়মকানুন ও সংস্কৃতি মেনে চলেন।

প্রশ্ন ৪। সমাজের প্রত্যেক মানুষের জীবনে নিয়মের প্রয়োজন কেন?
উত্তর: মানুষ সমাজে নানান কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়ে। এসব কর্মকাণ্ড পরিচালনা করতে গেলে মানুষকে নির্দিষ্ট নিয়মের অনুসরণ করে চলতে হয়। নিয়ম ছাড়া প্রতিটি কাজে বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়।

প্রশ্ন ৫। শ্রেণিকক্ষে কী কী নিয়ম মেনে চলতে হয় তা লেখ।
উত্তর: শ্রেণিকক্ষে সকলকেই নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে চলতে হয়। শ্রেণিকক্ষে পরিচিত কারও সাথে দেখা হলে হাসিমুখে কুশল বিনিময় করতে হবে। অন্যের মতামতের ব্যাপারে শ্রদ্ধা প্রদর্শন করতে হবে। অন্যেরা কথা বললে ধৈর্য সহকারে শুনতে হবে। নিজের মতামত দেওয়ার আগে হাত তুলে অনুমতি নিতে হবে।

প্রশ্ন ৬। নাগরিক ক্লাবের প্রয়োজন কেন?
উত্তর: প্রতিটি সমাজে ধনী, গরিব, জ্ঞানী, মূর্খ, নারী-পুরুষ বিভিন্ন ধরনের মানুষ বসবাস করে। সমাজের সকল স্তরের মানুষদের এসব নিয়মকানুন সম্পর্কে ধারণা দিতে এবং সুন্দরভাবে পরিচালনা করার জন্য একটি ক্লাব গঠন করা প্রয়োজন।

প্রশ্ন ৭। রাস্তায় চলাচলের সময় কী মেনে চলতে হয় এবং কেন?
উত্তর: রাস্তাঘাটে চলাচলের সময় ট্র্যাফিক আইন এবং ট্র্যাফিক সিগন্যাল মেনে চলতে হয়। বিশৃঙ্খলা ও দুর্ঘটনা এড়ানোর জন্য ট্র্যাফিক আইন ও সিগন্যাল মানা আবশ্যক।


ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান ৬ষ্ঠ শ্রেণি ২য় অধ্যায় চিন্তা করে উত্তর দাও প্রশ্ন

প্রশ্ন ১। পরিবারে আমরা যে নিয়ম মেনে চলি, তার মধ্যে তিনটি নিয়মের তালিকা তৈরি কর।
উত্তর: আমাদের সবার পরিবারে কিছু নিয়ম রয়েছে। যেমন-
১. মা-বাবা ও অভিভাবককে সম্মান করতে হবে।
২. নিজের থাকার কক্ষ অপরিচ্ছন্ন রাখা যাবে না।
৩. নিজের কাজ নিজে করতে হবে।

প্রশ্ন ২। সক্রিয় নাগরিকদের জন্য ক্লাব গঠনের প্রয়োজনীয়তা কেন?
উত্তর: বিদ্যালয় ও সমাজে তো আমরা শুধু একাই বাস করি না। আরো অনেক ধরনের মানুষ বাস করে। সবাই তো বিদ্যালয়ে এসব নিয়ম শেখার সুযোগ পায়নি। তারা যদি নিয়ম মেনে না চলে তাহলে তো বিশৃঙ্খলা দূর হবে না। কিন্তু এত মানুষকে নিয়ম পালনে উদ্বুদ্ধ করা খুবই কঠিন কাজ। আবার এটা একা একা করাও অনেক চ্যালেঞ্জিং হবে। এজন্য সক্রিয় নাগরিক হিসেবে গড়ে উঠার জন্য ক্লাবটি গঠন করা হয়।

প্রশ্ন ৩। শিক্ষার্থীরা কীভাবে ট্র্যাফিক নিয়মের চিত্র তুলে ধরেছিল?
উত্তর: শিক্ষার্থীরা নিজেরাই বিভিন্ন ভূমিকায় অভিনয় করে সড়কের ট্র্যাফিক নিয়মের বাস্তব চিত্র তুলে ধরেছিল। কেউ অভিনয় করে গাড়ি, কেউ পথচারী, কেউ মোড়ের ট্র্যাফিক লাইট, কেউবা ট্র্যাফিক পুলিশ সেজে যথাযথ ভূমিকা পালন করলো। আর অন্য শিক্ষার্থীরা মাঝখানে ফাঁকা জায়গা রেখে দুই সারিতে দাঁড়িয়ে একটি চৌরাস্তার মোড়ের চারটি রাস্তার ভূমিকায় অভিনয় করলো। রাস্তায় দ্রুতগতিতে গাড়িরূপী শিক্ষার্থীরা দৌড়ে এপাশ থেকে ওপাশ যাতায়াত করতে থাকলো। তারা ট্র্যাফিক নিয়ম মেনে সিগন্যাল অনুযায়ী ডান-বাম ঘুরবে এবং চলাচল করবে। পথচারী শিক্ষার্থীরা সাবধানে নিয়ম মেনে রাস্তা পারাপার করার অনুশীলন করবে। ট্র্যাফিক সিগন্যালরূপী শিক্ষার্থীরা ট্র্যাফিক নিয়ম অনুযায়ী ট্র্যাফিক বাতি জ্বালাবে।

প্রশ্ন ৪। শ্রেণিকক্ষে কোন কোন নিয়মগুলো মানতে হবে?
উত্তর: শ্রেণিকক্ষে অনুসরণের নিয়মের নমুনা:
১. পরিচিত কারো সাথে দেখা হলে হাসিমুখে কুশল বিনিময় করবো।
২. অন্যের মতামতের ব্যাপারে শ্রদ্ধা প্রদর্শন করবো।
৩. কেউ যখন কথা বলবে অন্যরা ধৈর্য সহকারে শুনবো।
৪. কোনো বিষয়ে বিরোধ হলে একসাথে বসে আলোচনা মীমাংসা করবো।

প্রশ্ন ৫। বিদ্যালয়ে কোন কোন নিয়ম মানতে হবে?
উত্তর: বিদ্যালয়ে অনুসরণের জন্য নিয়মের নমুনা:
১. বিদ্যালয়ে প্রবেশ ও বাইরে যাবার সময় ধৈর্যের সাথে লাইনে দাঁড়াবো।
২. বিদ্যালয় কোনোভাবেই অপরিচ্ছন্ন করবো না।
৩. বিদ্যালয় পরিষ্কার রাখতে নিয়মিত দায়িত্ব পালন করবো।


ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান ৬ষ্ঠ শ্রেণি ২য় অধ্যায় কাঠামোবদ্ধ প্রশ্ন

প্রশ্ন ১। ট্রাফিক আইন না মানলে কী হয়? সমাজের প্রত্যেক মানুষের জীবনে নিয়মের প্রয়োজন কেন? বর্ণনা কর।
উত্তর: ট্রাফিক আইন না মানলে দুর্ঘটনা ঘটে। মানুষ সামাজিক জীব। সমাজে চলতে গেলে একজন মানুষ অন্য মানুষের সাথে নানান কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়ে। এসব কর্মকাণ্ড পরিচালনা করতে গেলে মানুষকে নির্দিষ্ট নিয়মের অনুসরণ করে চলতে হয়। নিয়ম ছাড়া প্রতিটি কাজে বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়। এছাড়া সমাজের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে মানুষ আচার-আচরণ, রীতিনীতি, পারস্পরিক যোগাযোগ সকল ক্ষেত্রেই নিয়ম মেনে চললে সামগ্রিক শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় থাকে।

প্রশ্ন ২। সমাজ কাকে বলে? শ্রেণিকক্ষে কী কী নিয়ম মেনে চলতে হয় তা লেখ।
উত্তর: সমাজ বলতে এমন এক ব্যবস্থাকে বোঝানো হয় যেখানে একদল লোক একত্রিত হয়ে সংঘবদ্ধভাবে বসবাস করেন এবং লিখিত বা অলিখিত নিয়মকানুন তৈরি করে, তা মেনে চলেন। শ্রেণিকক্ষে বিভিন্ন ধরনের ছাত্র-ছাত্রী থাকে। সকলের মত, চাল-চলনের ধরন একরকম নয়। তাই শ্রেণিকক্ষে সকলকেই নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে চলতে হয়। শ্রেণিকক্ষে পরিচিত কারও সাথে দেখা হলে হাসিমুখে কুশল বিনিময় করতে হবে। অন্যের মতামতের ব্যাপারে শ্রদ্ধা প্রদর্শন করতে হবে। অন্যেরা কথা বললে ধৈর্য সহকারে শুনতে হবে। নিজের মতামত দেওয়ার আগে হাত তুলে অনুমতি নিতে হবে। কোনো বিষয়ে বিরোধ হলে আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করতে হবে।

প্রশ্ন ৩। নাগরিক ক্লাবের প্রধান কে? নাগরিক ক্লাবের প্রয়োজন ব্যাখ্যাকর।
উত্তর: নাগরিক ক্লাবের প্রধান হলেন সভাপতি। তিনি ক্লাবের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য প্রণয়নসহ ক্লাবের সকল কর্মকাণ্ড পরিচালনা করেন। প্রতিটি সমাজে ধনী, গরিব, জ্ঞানী, মূর্খ, নারী-পুরুষ বিভিন্ন ধরনের মানুষ বসবাস করে। অনেকে পরিবার, সমাজ বা অন্যান্য স্থানে পালনীয় নিয়ম সম্পর্কে সঠিক ধারণা রাখে না। সমাজের সকল স্তরের মানুষদের এসব নিয়মকানুন সম্পর্কে ধারণা দিতে হলে অবশ্যই একটি ক্লাব গঠন করা প্রয়োজন। যেখান থেকে মানুষ এসব নিয়মকানুন সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করতে পারবে।

প্রশ্ন ৪। নাগরিক ক্লাবের প্রয়োজন কেন? যেকোনো ক্লাবের গঠনতন্ত্র কেমন হয়? ব্যাখ্যা কর।
উত্তর: প্রতিটি সমাজে ধনী, গরিব, জ্ঞানী, মূর্খ, নারী-পুরুষ বিভিন্ন ধরনের মানুষ বসবাস করে। সমাজের সকল স্তরের মানুষদের এসব নিয়মকানুন সম্পর্কে ধারণা দিতে এবং সুন্দরভাবে পরিচালনা করার জন্য একটি ক্লাব গঠন করা প্রয়োজন। নির্দিষ্ট কোনো বিষয়ে সামাজিক ক্লাব গঠন করতে হলে কিছু নিয়ম বা গঠনতন্ত্র অনুসরণ করতে হয়। প্রথমে মোট সদস্য সংখ্যা কত হবে তা ঠিক করতে হয়। কোন কোন পদ/পদবি থাকবে তা নির্ধারণ করে নিতে হয় এবং পদ অনুযায়ী কাজ কী হবে তা ঠিক করে দিতে হয়। সাধারণ সদস্য কারা হবে এবং তাদের অধিকার ও কর্তব্য সম্পর্কে ধারণা দিতে হয়।

প্রশ্ন ৫। নাগরিক কারা? পরিবার ও সমাজে কোন নিয়মগুলো মানতে হবে?
উত্তর: যারা জন্মগতভাবে বা আইনগতভাবে রাষ্ট্রে স্থায়ী বসবাস করার সুযোগ লাভ করে এবং সকল রাষ্ট্রীয় সুবিধা ভোগ করে তাদেরকে নাগরিক বলা হয়। পরিবার ও সমাজে অনুসরণের জন্য নিয়মের নমুনা:
১. নিজের কাজ নিজে করবো।
২. অন্যের সমস্যা বা ক্ষতি হয় এমন কাজ করবো না।
৩. নতুন মানুষের সাথে কথা বলার সময় আগে নিজের পরি দেব। এর পর অনুমতি নিয়ে বিনয়ের সাথে কথা বলব।
৪. ধর্ম, বর্ণ, নারী-পুরুষ ও সামাজিক অবস্থান নির্বিশেষে সমাজের সকল মানুষের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন করব এবং ছোটদের স্নেহ ও ভালোবাসা দেব।
৫. রাস্তায়, হাটে-বাজারে ও যেকোনো সমাবেশে এমনভাবে চলব যাতে অপরের চলাচলের কোনো সমস্যা না হয়। অপ্রয়োজনে কোথাও ভিড় বাড়াব না।


🔰🔰 আরও দেখুন: ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান ৬ষ্ঠ শ্রেণি ১ম অধ্যায় প্রশ্ন ও উত্তর


আশাকরি “ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান ৬ষ্ঠ শ্রেণি ২য় অধ্যায়” আর্টিকেল টি আপনাদের ভালো লেগেছে। ভিডিও ক্লাস করতে সাবক্রাইব করে রাখতে পারেন আমাদের YouTube চ্যানেল এবং আমাদের কোন আপডেট মিস না করতে চাইলে কানেক্ট থাকতে পারেন আমাদের ফেসবুক পেজে।