|

৮ম শ্রেণির তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ৫ম অধ্যায় সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন

৮ম শ্রেণির তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ৫ম অধ্যায়: আপনি কি ৮ম শ্রেণির তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ৫ম অধ্যায় এর প্রশ্নোত্তর খুজতেছেন কিন্তু পাচ্ছেন না। আজকের আর্টিকেল টি আপনাদের জন্য। আজকের আর্টিকেলে ৮ম শ্রেণির তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ৫ম অধ্যায় এর সকল প্রশ্নোত্তর শেয়ার করা হবে। কথা না বাড়িয়ে তাহলে চলুন শুরু করি।


৮ম শ্রেণির তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ৫ম অধ্যায় সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন

প্রশ্ন-১. “ইন্টারনেট বর্তমান যুগে আশীর্বাদ স্বরূপ” –ব্যাখ্যা করো। 
উত্তর: নেটওয়ার্কের নেটওয়ার্ককে ইন্টারনেট বলে। অর্থাৎ সারা পৃথিবীর সকল নেটওয়ার্ক হচ্ছে ইন্টারনেট। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির অন্যতম প্রধান উপকরণ হচ্ছে ইন্টারনেট। ইন্টরনেট ছাড়া কখনই আইসিটি পূর্ণতা লাভ করে না। তাই তথ্য আদান-প্রদানের বাহক হলো ইন্টারনেট। ইন্টারনেটের কারণে আজ আমরা পৃথিবীর প্রতিটি দেশের শিক্ষা, সংস্কৃতি, বিনোদনের কাছাকাছি পৌঁছে গেছি। মানুষ খুব সহজেই এক দেশে বসে ভিন্ন দেশের খোঁজ খবর, যোগাযোগ করতে পারছে। ফলে যোগাযোগ আরো উন্নত ও সহজ হয়েছে। বর্তমানে শিক্ষা ও গবেষণায় ইন্টারনেট একটি অন্যতম প্রধান উপকরণ। কেননা গবেষণা কাজে বিভিন্ন বিষয়ের তথ্য অনুসন্ধানের কাজে ইন্টারনেট ব্যবহৃত হয়। তাছাড়াও ইন্টারনেটের কারণে অনলাইন ব্যাংকিং মার্কেটিং, আউটসোর্সিংসহ অসংখ্য কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হয়েছে। তাই বলা যায় “ইন্টারনেট বর্তমান যুগে আশীর্বাদ স্বরূপ।”

প্রশ্ন-২. মোবাইল ফোনকে স্মার্টফোন বলা হচ্ছে কেন সংক্ষেপে লেখ।
উত্তর: বর্তমানে মোবাইল ফোনকে স্মার্টফোন বলা হচ্ছে তার বেশ কিছু কারণ আছে। তথ্যপ্রযুক্তির এই যুগে মোবাইল ফোন দিয়ে এখন অনেক ধরনের কাজ করা হচ্ছে। একসময় মোবাইল দিয়ে শুধু কথা বলা যেত। এখন মোবাইল দিয়ে গান শোনা যাচ্ছে, ছবি তোলা যাচ্ছে, ভিডিও করা ও দেখা যাচ্ছে, রেডিও শোনাসহ এ রকম অসংখ্য কাজ করা যাচ্ছে। কম্পিউারেরর মতো ইন্টারনেট ব্যবহার করে বিশ্বের খবরাখবর জানতে পারছে। স্মার্টফোন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিকে সমৃদ্ধ করেছে বলা যায়। ৩জি মোবাইল ফোনের সাহায্যে সরাসরি কথা বলাসহ উভয়ে উভয়ের ছবিও দেখতে পারছে। মোবাইল ফোন ধীরে ধীরে বুদ্ধিমান একটা যন্ত্রে পরিণত হয়ে যাচ্ছে। তাই বর্তমানে একটি আধুনিক মোবাইল ফোনকে স্মার্টফোন বলা হচ্ছে।

প্রশ্ন-৩. জিপিএস সম্পর্কে বর্ণনা করো।
উত্তর: জিপিএস (GPS) হলো Global Positioning System-এর সংক্ষিপ্ত রূপ। এর সাহায্যে পৃথিবীর যেকোনো অবস্থান সম্পর্কে নিখুঁতভাবে জানা যায়। এই জিপিএস সিস্টেমটি এখন সব স্মার্টফোনেই লাগানো থাকে। তাই ইন্টারনেট সংযোগ থাকলে কখন কোন পথে যেতে হবে কিংবা কোন প্রতিষ্ঠানটি কোথায় কিংবা কোন দোকানপাট কোথায় সবকিছু স্মার্টফোনেই পাওয়া যায়। নতুন প্রায় সব গাড়িতে পথ দেখানোর জন্য জিপিএস লাগানো ‘থাকে। তাই জিপিএস যুক্ত গাড়ি ব্যবহার করে ইন্টারনেট সংযোগ আছে এমন যেকোনো স্থানে যাওয়া যায়।

প্রশ্ন-৪. ইন্টারনেট বলতে কী বুঝ? ব্যাখ্যা করো।
উত্তর: একটি কম্পিউটারের সাথে অন্য এক বা একাধিক কম্পিউটারকে যুক্ত করলে নেটওয়ার্ক গড়ে ওঠে। আর একটি নেটওয়ার্কের সাথে অন্য এক বা একাধিক নেওয়ার্কের সংযোগে গড়ে ওঠে ইন্টারনেট। নেটওয়ার্ক সাধারণত সীমিত পরিসরে হয়। কিন্তু ইন্টারনেটের পরিধি ব্যাপক। ইন্টারনেট এমন একটি প্রযুক্তি যেটি ব্যবহার করে একটি নির্দিষ্ট স্থানে বসে সারা পৃথিবীর সাথে যোগাযোগ করা যায়। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির একটি অন্যতম উপাদান হলো ইন্টারনেট। বলা যায় ইন্টারনেট ছাড়া তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অর্থহীন। অর্থাৎ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির মূল চালিকা শক্তি হলো ইন্টারনেট।

বোর্ড পরিক্ষায় আসা ৮ম শ্রেণির তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ৫ম অধ্যায় এর সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন

প্রশ্ন-৫. ব্যান্ডউইডথ কী? বর্তমান ডিজিটাল সময়ে ব্যান্ডউইডথ ব্যবহারের গুরুত্ব বর্ণনা কর।
উত্তর: একক সময়ে পরিবাহিত ডেটার পরিমাণই হচ্ছে ব্যান্ডউইডথ। অর্থাৎ, একটি মাধ্যমের মধ্য দিয়ে উৎস পয়েন্ট থেকে গন্তব্যের দিকে যে পরিমাণ ডেটা একক সময়ে পরিবাহিত হতে পারে তাকে বলা হয় ব্যান্ডউইডথ। ব্যান্ডউইডথ এর উপর নির্ভর করে ইন্টারনেটের গতি। ইন্টারনেটের গতি যত বাড়বে অফিস আদালত, সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রযুক্তি বিষয়ক কাজের গতি দ্রুত বৃদ্ধি পাবে। এতে করে অল্প সময়ে অধিক কাজ সম্পূর্ণ করা যাবে। বিশেষ করে বর্তমান বাংলাদেশে অধিকাংশ সেবা সমূহ মোবাইল ফোনের মাধ্যমে করা হয়। তাই ব্যান্ডউইডথ যত বাড়বে কাজের গতি তত বৃদ্ধি পাবে এবং মানুষের মধ্যে গ্রহণযোগ্যতা দিন দিন বেড়ে যাবে। মিডিয়ার ব্যান্ডউইডথ যত বেশি হবে, ডেটা দ্রুত একস্থান থেকে অন্য স্থানে যেতে পারবে। বিশেষ করে অনলাইন নির্ভর কাজগুলো ব্যাংকিং সিস্টেম লেনদেন এর গুরুত্ব অনেক। তাই ডিজিটাল সময়ে ব্যান্ডউইডথ অনেক গুরুত্বপূর্ণ।

প্রশ্ন-৬. একজন শিক্ষার্থী ইন্টারনেট থেকে কী কী সুবিধা পেতে পারে সংক্ষেপে বর্ণনা করো।
অথবা, একজন শিক্ষার্থী হিসেবে ইন্টারনেট থেকে তুমি কী কী সুবিধা ভোগ কর বর্ণনা করো।
অথবা, শিক্ষাক্ষেত্রে ইন্টারনেট ব্যবহারে কী ধরনের সুবিধা পাওয়া যায়- ব্যাখ্যা করো।
উত্তর: একজন ছাত্র ইন্টারনেট থেকে বিভিন্নভাবে সুযোগ-সুবিদা পেতে পারে। হঠাৎ যদি কোনো ছাত্র/ছাত্রীর কোনো টেক্সট বই হারিয়ে যায়, তাহলে সে ইন্টারনেট ব্যবহার করে এনসিটিবিতে গিয়ে কাঙ্ক্ষিত বইটি ডাউনলোড করে নিতে পারে। জেএসসি পরীক্ষার ফলাফল সরাসরি ইন্টারনেট থেকে জেনে নেওয়া যায়। পাঠ্য বিষয়ের কোনো কিছু বুঝতে না পারলে ইন্টারনেট ব্যবহার করে বিভিন্ন রেফারেন্স বইয়ের সাহায্য নিয়ে সেটি জানা যায়। ইন্টারনেট ব্যবহার করে পৃথিবীর বিভিন্ন লাইব্রেরি থেকে বই পড়া যায়। সম্প্রতি আমাদের দেশে পিপীলিকা নামে বাংলা সার্চ ইঞ্জিন তৈরি হয়েছে। এখানে বাংলাতে বিভিন্ন বিষয় খুঁজে পাওয়া যায়। দিনে দিনে এটি আরও সমৃদ্ধ হচ্ছে।

প্রশ্ন-৭. শিক্ষাক্ষেত্রে ইন্টারনেটের ব্যবহার সম্পর্কে সংক্ষেপে লেখ।
উত্তর: আমাদের জীবনের সবক্ষেত্রেই যেহেতু ইন্টারনেটের প্রভাব রয়েছে তাই শিক্ষাক্ষেত্রেও এর প্রভাব আছে। বর্তমানে শিক্ষাক্ষেত্রে ইন্টারনেটকে ব্যবহার উপযোগী করার জন্য বিভিন্ন ধরনের ইন্টারনেট অ্যাপস তৈরি হচ্ছে। বর্তমানে শিক্ষার্থীরা ইন্টারনেট ব্যবহার করে সকল পাঠ্যবই এনসিটিবির ওয়েবসাইট থেকে সহজে ডাউনলোড করতে পারে। স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এখন ইন্টারনেট ব্যবহার করে একজন শিক্ষার্থী খুব সহজেই ভর্তির আবেদন করতে পারে। তাছাড়া ছাত্র/ছাত্রীরা তার প্রয়োজনীয় তথ্য বা বিভিন্ন ধরনের গাণিতিক সমস্যার সমাধান ইন্টারনেটে সার্চ করে খুঁজে নিতে পারে। এ সকল ছাড়াও ইন্টারনেট ব্যবহার করে একজন শিক্ষার্থী মহাকাশে স্পেস স্টেশনের একজন মহাকাশচারীকে পৃথিবী থেকে প্রশ্ন করে বিভিন্ন মহাকাশ তথ্য জেনে নিতে পারে। যা সবই ইন্টারনেট ব্যবহারে সম্ভব। তাই শিক্ষা ক্ষেত্রে ইন্টারনেটের ব্যবহার অপরিসীম।

স্কুলের পরিক্ষায় আসা ৮ম শ্রেণির তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ৫ম অধ্যায় এর সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন

প্রশ্ন-৮. দৈনন্দিন জীবনের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে ইন্টারনেটের ব্যবহার সংক্ষেপে লেখ।
অথবা, দৈনন্দিন সমস্যা সমাধানে ইন্টারনেটের ভূমিকা ব্যাখ্যা করো।
অথবা, ইন্টারনেট আমাদের জীবনে কোন কোন স্তরে প্রভাব ফেলেছে? ব্যাখ্যা করো।
উত্তর: দৈনন্দিন জীবনের নানা সমস্যা সমাধানের প্রথম হাতিয়ার হচ্ছে তথ্য। ইন্টারনেট থেকে তথ্য সংগ্রহ করে সেটি ব্যবহার করে অনেক সমস্যাকে সমাধান করা যায়। এজন্য ইন্টারনেটে তথ্য খুঁজতে নিজেদের দক্ষতা বাড়িয়ে তুলতে হয়। বিশ্বের জনপ্রিয় তথ্য খোঁজার সাইট বা সার্চ ইঞ্জিনের অন্যতম হলো গুগল (www.google.com)। এতে বাংলা ও ইংরেজি ভাষাতে তথ্য খুঁজে বের করা যায়। বাংলাদেশের তথ্য প্রযুক্তি বিদগণও একটি বাংলা সার্চ ইঞ্জিন তৈরি করেছেন, যার নাম পিপীলিকা (www.pipilika.com)। এর মাধ্যমে বাংলাতে তথ্য খোঁজা যায়। শিক্ষাসংক্রান্ত প্রায় সকল ধরনের সহায়ক তথ্য ইন্টারনেটে পাওয়া যায়।

শিক্ষার্থীদের নানান সমস্যা সমাধানের জন্য ইন্টারনেটে অসংখ্য ওয়েবসাইট রয়েছে, যেমন- টেন মিনিট স্কুল, কোর্সমেলা, কোর্সটিকা। তাছাড়া রয়েছে একটি বিশেষ ওয়েবসাইট ওলফ্রামআলফা (http://www.wolframalpha.com/)। এ সাইটে বিভিন্ন গণনার কাজ করার ব্যবস্থা রয়েছে। এমনকি বিভিন্ন গাণিতিক সমস্যারও সমাধান এখানে পাওয়া যায়। ইন্টারনেটের বাহাদুরী হচ্ছে এটি কেবল তথ্য প্রাপ্তিতে সহায়তা করে এমন নয় বরং কারো তথ্য প্রকাশেও সমানভাবে সহায়তা করে। ফলে অনেকেই তাদের সমস্যা সমাধানের অভিজ্ঞতা নিজেদের ওয়েবসাইট, ব্লগ বা সামাজিক যোগাযোগের সাইটে প্রকাশ করেন।

প্রশ্ন-৯. ইন্টারনেট গেমের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা কীভাবে সমস্যা সমাধানে দক্ষ হয়? বুঝিয়ে দাও।
উত্তর: শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারের মাধ্যমে সমস্যা সমাধানের সহজাত প্রবৃত্তি তৈরি হয়। অনেক ইন্টারনেট গেম এমনভাবে তৈরি করা হয় যে, সেগুলোতে জিততে হলে ব্যবহারকারীকে অনেক ছোট ছোট সমস্যার সমাধান করতে হয়। সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং কোনো বিষয় পর্যবেক্ষণে তাদের এক ধরনের চর্চা হয়। এ সকল গেম খেলার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের সমস্যা সমাধানের দক্ষতা তৈরি হয়। শিশুরা যদি নিয়ম নীতি মেনে এবং কম্পিউটারে বেশি আসত্তি না হয়ে গেম খেলে তাহলে সাধারণ শিশুদের থেকে এরা বেশি বুদ্ধিসম্পন্ন এবং সমস্যা সমাধানে দক্ষ হয়ে ওঠে।

প্রশ্ন-১০. পৃথিবীর যেকোনো প্রান্তে তথ্য আদান-প্রদানে সবচেয়ে কার্যকর পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত লিখো।
উত্তর: পৃথিবীর যেকোনো প্রান্তে তথ্য আদান-প্রদানে সবচেয়ে কার্যকর পদ্ধতি হচ্ছে ই-মেইল। ইলেকট্রনিক মেইল এর সংক্ষিপ্ত রূপকে বলা হয় ই-মেইল। এটি প্রচলিত ডাক ব্যবস্থার একটি আধুনিক সংস্করণ। এটি ব্যবহার করে পৃথিবীর যেকোনো প্রান্তে যেকোনো সময় তথ্য আদান-প্রদান করা যায়। ই-মেইল কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে ই- মেইল করতে হলে প্রথমে নিজস্ব ই-মেইল আইডি থাকতে হয়। যাকে মেইল করতে হবে তারও ই-মেইল আইডি লাগে। কারো কাছ থেকে কোনো ই-মেইল এলে তা মেইল বক্সে জমা হয়। এছাড়াও ই-মেইলের মাধ্যমে যেকোনো ফাইল যুক্ত করে পাঠানো যায়।

প্রশ্ন-১১. ফাইল এটাচমেন্টের মাধ্যমে ই-মেইল পাঠানোর প্রক্রিয়া বর্ণনা করো।
উত্তর: ই-মেইল পাঠাতে হলে আমার ই-মেইল ঠিকানা যেই ওয়েব সাইটের সেই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে। যেমন- ইয়াহু মেইল ব্যবহার করে ই-মেইল পাঠানোর প্রক্রিয়া নিচে আলোচনা করা হলো-
i প্রথমে ব্রাউজার চালু করে ইয়াহু সাইটে Mail লেখা জায়গায় ক্লিক করি
ii.আমরা ইয়াহু আইডি ও পাসওয়ার্ড লিখে Sign In-এ ক্লিক করি।
iii.এখন Compose লেখা জায়গায় মাউস ক্লিক করে একটু অপেক্ষা করি এবং প্রয়োজনীয় লেখা টাইপ করি।

iv. এখন To-এর পাশে আমি যাকে মেইল পাঠাতে চাই তার ই-মেইল ঠিকানা টাইপ করি এবং Subject বক্স এ কিছু লিখি।  v. এখন এটাচমেন্ট যুক্ত করার জন্য Send বাটনের পাশে এটাচমেন্ট আইকনে ক্লিক করে ফাইলটি Location নির্বাচন করতে হবে।
vi.এরপর Open Button এ Click করলে ফাইলটি ই-মেইলের সাথে যুক্ত (Attach) হয়ে যাবে।
vii. এখন Send এর ক্লিক করে পাঠিয়ে দেই আমার ই-মেইল টি।

প্রশ্ন-১২. ওয়েব ব্রাউজ ও ইন্টারনেট ব্রাউজ সম্পর্কে সংক্ষেপে লেখ।
উত্তর: ওয়েব ব্রাউজ: ওয়েব ব্রাউজার হলো ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব (www) রিসোর্স থেকে তথ্য খুঁজে বের করা, উপস্থাপন করা এবং সংরক্ষণ করার একটি অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার। ওয়েব ব্রাউজার সফটওয়্যারের মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্রাউজ করা হয়।
ইন্টারনেট ব্রাউজ: ইন্টারনেট ব্রাউজ হলো ওয়েবসাইটের বিভিন্ন পেজে পরিভ্রমণ অর্থাৎ ওয়েবসাইটের এক পেজ থেকে অন্য পেজে, এক সাইট থেকে অন্য সাইটে গমনকে ইন্টারনটে ব্রাউজ বলে।

প্রশ্ন-১৩. পাসওয়ার্ডকে সুরক্ষিত ও সংরক্ষণের জন্য কী করতে হবে লেখ।
উত্তর: পাসওয়ার্ডকে সুরক্ষিত ও সংরক্ষণের জন্য যা করতে হবে তা হলো—
১. পাসওয়ার্ডে বর্ণ ও সংখ্যা ব্যবহার করতে হবে।
২. বিশেষ ক্যারেক্টার (যেমন @ ব্যবহার করতে হবে)।

৩. পাসওয়ার্ডে ছোট হাতের অক্ষর ও বড় হাতের অক্ষরের মিশ্রণ রাখা উচিত।
৪. পাসওয়ার্ড ৬ থেকে ৩২ অক্ষরের মধ্যে হতে হবে।
৫. কোনো জায়গার নাম, ব্যক্তির নাস, ফোন নাম্বার ইত্যাদি পাসওয়ার্ডে ব্যবহার না করাই উত্তম।


🔆🔆 আরও দেখুন: ৮ম শ্রেণির তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ১ম অধ্যায়
🔆🔆 আরও দেখুন: ৮ম শ্রেণির তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ২য় অধ্যায়
🔆🔆 আরও দেখুন: ৮ম শ্রেণির তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ৩য় অধ্যায়
🔆🔆 আরও দেখুন: ৮ম শ্রেণির তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ৪র্থ অধ্যায়


আশাকরি ৮ম শ্রেণির তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ৫ম অধ্যায় নিয়ে লেখা আর্টিকেল টি আপনাদের ভালো লেগেছে। ভিডিও ক্লাস করতে সাবক্রাইব করে রাখতে পারেন আমাদের YouTube চ্যানেল এবং আমাদের কোন আপডেট মিস না করতে চাইলে কানেক্ট থাকতে পারেন কোর্সমেলা ফেসবুক পেজে।