|

বিজ্ঞান অনুসন্ধানী পাঠ ৬ষ্ঠ শ্রেণি ৮ম অধ্যায় প্রশ্ন ও উত্তর

বিজ্ঞান অনুসন্ধানী পাঠ ৬ষ্ঠ শ্রেণি ৮ম অধ্যায়: বল হলো এমন এক বাহ্যিক প্রভাব যা কোনো বস্তুর বেগের মান এবং অভিমুখ উভয়ের পরিবর্তন করতে পারে। বল প্রয়োগে ত্বরণ সৃষ্টি হয়। দুটি বস্তু পরস্পরের সংস্পর্শে থেকে যদি একটির ওপর দিয়ে অপরটি চলতে চেষ্টা করে তাহলে বস্তুদ্বয়ের স্পর্শতলে এই পতির বিরুদ্ধে যে বল সৃষ্টি হয় তাই ঘর্ষণ বল। সরল যন্ত্র এমন একটি যান্ত্রিক ব্যবস্থা যা বলের দিক বা পরিমাণের পরিবর্তন করে। সাধারণভাবে বলা যায়, সবচেয়ে সরল উপায়ে যান্ত্রিক সুবিধা ব্যবহার করে বলবৃদ্ধি করার ব্যবস্থাকে সরল যন্ত্র বলে। কোনো বস্তুর কাজ করার সামর্থ্যই শক্তি। শক্তির কোনো ধ্বংস বা সৃষ্টি নেই। কেবলমাত্র শক্তির রূপান্তর সম্ভব। কোনো গতিশীল বস্তু তার গতির জন্য কাজ করার যে সামর্থ্য লাভ করে তাই গতিশক্তি। বস্তু তার অবস্থানের জন্য যে শক্তি অর্জন করে তাই স্থিতিশক্তি।


 

বিজ্ঞান অনুসন্ধানী পাঠ ৬ষ্ঠ শ্রেণি ৮ম অধ্যায় কুইজ প্রশ্ন

প্রশ্ন ১। বস্তুর ত্বরণ সৃষ্টির কারণ কী?
উত্তর: বল।

প্রশ্ন ২। বস্তুর আকার পরিবর্তন বা বিকৃতি ঘটে কীসে?
উত্তর: বল প্রয়োগে।

প্রশ্ন ৩। বস্তুকণার উপর প্রয়োগকৃত সবচেয়ে নিখুঁত বল কোনটি?
উত্তর: মাধ্যাকর্ষণ বল।

প্রশ্ন ৪। পড়ন্ত বস্তুর উপর কোন বল ক্রিয়া করে?
উত্তর: মাধ্যাকর্ষণ বল।

প্রশ্ন ৫। চুম্বক লোহাকে কী করে?
উত্তর: আকর্ষণ করে।

প্রশ্ন ৬। চুম্বকের কোন মেরু পরস্পর পরস্পরকে বিকর্ষণ করে?
উত্তর: সমমেরু।

প্রশ্ন ৭। আকর্ষণ এবং বিকর্ষণ ধর্ম রয়েছে কোনটির?
উত্তর: চুম্বকের।

প্রশ্ন ৮। দুটি বস্তু পরস্পরের সংস্পর্শে থেকে যদি একটি অপরটির ওপর চলতে শুরু করে তাহলে স্পর্শতলে এই গতির বিরুদ্ধে কোন বল কাজ করে?
উত্তর: ঘর্ষণ বল।

প্রশ্ন ৯। প্রয়োজনীয় উপদ্রব কোনটি?
উত্তর: ঘর্ষণ বল।

প্রশ্ন ১০। কোন পৃষ্ঠে ঘর্ষণ বল কম?
উত্তর: মসৃণ পৃষ্ঠে।

প্রশ্ন ১১। তেল, মবিল, গ্রিজ জাতীয় পদার্থের কাজ কী?
উত্তর: ঘর্ষণ কমানো।

প্রশ্ন ১২। চাকা, বল-বিয়ারিং ব্যবহার করে কোনটি কমানো হয়?
উত্তর: ঘর্ষণ।

প্রশ্ন ১৩। বাতাসের ঘর্ষণ ব্যবহার করে কী নিচে নামতে পারে?
উত্তর: প্যারাসুট।

প্রশ্ন ১৪। লিডার, কপিকল, ফাল ইত্যাদি কোন ধরনের যন্ত্র?
উত্তর: সরল যন্ত্র।

প্রশ্ন ১৫। জাতীয় পতাকা তোলার জন্য কোন যন্ত্র ব্যবহৃত হয়?
উত্তর: কপিকল।

প্রশ্ন ১৬। “আমাকে মহাকাশে দাঁড়ানোর জায়গা করে দাও, আমি পৃথিবীটাকে নাড়িয়ে দেব! কে বলেছেন?
উত্তর: বিজ্ঞানী আর্কিমিডিস।

প্রশ্ন ১৭। গতির পরিবর্তন করে কোনটি?
উত্তর: বল।

প্রশ্ন ১৮। যা কোনো কাজ করতে পারে তাকে কী বলে?
উত্তর: শক্তি।

প্রশ্ন ১৯। কোনো বস্তুকে গতিশীল করলে তার ভিতরে কোন শক্তি সৃষ্টি হয়?
উত্তর: গতিশক্তি।

প্রশ্ন ২০। কার ধ্বংস বা সৃষ্টি নেই?
উত্তর: শক্তির I

প্রশ্ন ২১। পেট্রোল, ডিজেল অথবা গ্যাসে কোন ধরনের শক্তি সঞ্চিত থাকে?
উত্তর: রাসায়নিক শক্তি।

প্রশ্ন ২২। জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র কোন শক্তি ব্যবহার করে বিদ্যুৎ তৈরি করে?
উত্তর: স্থিতিশক্তি।

প্রশ্ন ২৩। জুল কীসের একক?
উত্তর: শক্তির একক।

প্রশ্ন ২৪। বৈদ্যুতিক ক্ষমতার একক কী?
উত্তর: ওয়াট।

প্রশ্ন ২৫। বৈদ্যুতিক শক্তি সঞ্চালনে প্রয়োজন হয় কোনটি?
উত্তর: হাই ভোল্টেজ বৈদ্যুতিক সঞ্চালন লাইন।

প্রশ্ন ২৬। সবচেয়ে পরিচিত এবং ব্যবহৃত শক্তির নাম কী?
উত্তর: বিদ্যুৎশক্তি।

প্রশ্ন ২৭। ইতিহাসের সবচেয়ে চমকপ্রদ সূত্র কোনটি?
উত্তর: ভর-শক্তি সমতা নীতি (E = mc^2)।

প্রশ্ন ২৮। ভর-শক্তি সমতা নীতির ধারণা দেন কে?
উত্তর: বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইন।

প্রশ্ন ২৯। সূর্যের মধ্যে কোন নীতিতে শক্তি উৎপাদন হয়?
উত্তর: ভর-শক্তি সমতা নীতি।

প্রশ্ন ৩০। কে ৫ বিলিয়ন বছর ধরে শক্তি দিচ্ছে?
উত্তর: সূর্য।


বিজ্ঞান অনুসন্ধানী পাঠ ৬ষ্ঠ শ্রেণি ৮ম অধ্যায় সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন

প্রশ্ন ১। মাধ্যাকর্ষণ বল কাকে বলে?
উত্তর: পৃথিবী কোনো বস্তুকে যে বলে তার নিজের দিকে টেনে রাখে সেই বলকে মাধ্যাকর্ষণ বল বলে।

প্রশ্ন ২। প্যারাসুট কী?
উত্তর: বায়ুর ঘর্ষণ বলকে কাজে লাগিয়ে উপর হতে নিরাপদে নামার কাজে ব্যবহৃত এক প্রকার ছাতাই প্যারাসুট।

প্রশ্ন ৩। শক্তি কাকে বলে?
উত্তর: কোনো বস্তুর কাজ করার সামর্থ্যকে শক্তি বলে।

প্রশ্ন ৪। ক্ষমতা কাকে বলে?
উত্তর: কোনো বস্তুর একক সময়ে যে কাজ করে তাকে ঐ বস্তুর ক্ষমতা বলে।

প্রশ্ন ৫। গতিশক্তি কাকে বলে?
উত্তর: কোনো গতিশীল বস্তু তার গতির জন্য কাজ করার যে সামর্থ্য লাভ করে তাকে গতিশক্তি বলে।

প্রশ্ন ৬। স্থিতিশক্তি কী?
উত্তর: বস্তু তার নিজস্ব অবস্থানের জন্য যে শক্তি অর্জন করে তাই স্থিতিশক্তি।


বিজ্ঞান অনুসন্ধানী পাঠ ৬ষ্ঠ শ্রেণি ৮ম অধ্যায় চিন্তা করে উত্তর দাও

প্রশ্ন ১। বল প্রয়োগে ত্বরণ সৃষ্টি হয়- ব্যাখ্যা কর।
উত্তর: বল এমন এক বাহ্যিক প্রভাব যা বস্তুর গতির পরিবর্তন করে। অর্থাৎ গতিশীল বস্তুকে আরো গতিশীল করে বা স্থির বস্তুকে চলতে শুরু করায়। অন্যদিকে ত্বরণ হলো কোনো বস্তুর গতি পরিবর্তনের হার। সময়ের সাথে বস্তুর বেগের পরিবর্তনই ত্বরণ। সুতরাং বস্তুর উপর বল প্রয়োগে বস্তুর গতিবেগ হ্রাস-বৃদ্ধি হয় সে সাথে ত্বরণেরও হ্রাস-বৃদ্ধি হয়।

প্রশ্ন ২। দৈনন্দিন জীবনে বলের ব্যবহার লিখ।
উত্তর: আমরা দৈনন্দিন জীবনে প্রতি মুহূর্তে বল ব্যবহার করে থাকি-
১. রড বাঁকা বা সোজা করতে বল প্রয়োজন।
২. স্প্রিংকে লম্বা করতে বল ব্যবহৃত হয়।

৩. তারকে প্যাচাতে বা প্যাঁচানো তারকে সোজা করতে বল প্রয়োজন।
৪. সাইকেল চালাতে বল ব্যবহৃত হয়।
৫. সিঁড়ি বেয়ে উপরে উঠতে বলের ব্যবহার হয়।
৬. মালামাল পরিবহন করতে বল প্রয়োজন হয়।
এছাড়াও আরও অনেক কিছুতেই প্রতিনিয়ত বলের ব্যবহার হচ্ছে।

প্রশ্ন ৩। বল প্রয়োগে বস্তুর কী কী ধরনের পরিবর্তন হয়।
উত্তর: বল প্রয়োগে বস্তুর নিম্নোক্ত পরিবর্তনগুলো হতে পারে-
১. স্থির বস্তু গতিশীল হয় বা হতে চায়।
২. গতিশীল বস্তুর গতির পরিবর্তন হয় বা হতে চায়।
৩. গতিশীল বস্তুর গতির দিক পরিবর্তন হয় বা হতে চায়।
৪. বস্তুর আকার ও আয়তন পরিবর্তন হতে পারে।

প্রশ্ন ৪। ঘর্ষণ একটি প্রয়োজনীয় উপদ্রব ব্যাখ্যা কর।
উত্তর: ঘর্ষণ একটি প্রয়োজনীয় উপদ্রব কারণ, ঘর্ষণ না থাকলে গতিশীল বস্তু স্থির হতো না, গাড়ির ব্রেক কাজ করতো না, তির্যকভাবে প্রয়োগকৃত বলের প্রতিক্রিয়া বল সৃষ্টি হতো না, আমরা সোজা হয়ে দাঁড়াতে পারতাম না। অন্যদিকে ঘর্ষণের ফলে ইঞ্জিনের যন্ত্রাংশ অত্যধিক উত্তপ্ত হয়, গাড়ির চাকার টায়ার, জুতার সোল ইত্যাদি ক্ষয়প্রাপ্ত হয়। আমাদের জীবনযাপনে ঘর্ষণ যেমন প্রয়োজন তেমনই অতিরিক্ত ঘর্ষণ ক্ষতির কারণ

প্রশ্ন ৫। ঘর্ষণের সুবিধা-অসুবিধা ব্যাখ্যা কর।
উত্তর: আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ঘর্ষণ যেমন উপকারী তেমন অপকারীও বটে।
সুবিধা:
১. ঘর্ষণের কারণে আমরা কোনো বস্তুকে আঁকড়ে ধরতে পারি।
২. ঘর্ষণের জন্য আমরা রাস্তায় চলাচল করতে পারি।
৩. ঘর্ষণের কারণে গাড়ির ব্রেক করা সম্ভব হয়।

অসুবিধা:
১. ঘর্ষণ গতির প্রতিরোধ বল হিসেবে কাজ করে।
২. ঘর্ষণের ফলে যন্ত্রাংশ ক্ষয়প্রাপ্ত হয়।
৩. ঘর্ষণের ফলে যানে জ্বালানি খরচ বেশি হয়।
৪. ঘর্ষণের ফলে গাড়ির চাকার টায়ার, জুতার সোল ইত্যাদি ক্ষয়প্রাপ্ত হয়।

প্রশ্ন ৬। ফালের যান্ত্রিক সুবিধা ২০ বলতে কী বুঝায়?
উত্তর: ফালের যান্ত্রিক সুবিধা ২০ বলতে বুঝায়, একটি নির্দিষ্ট ফালের ফলার দৈর্ঘ্য (L) এবং পুরুত্বের (t) অনুপাত ২০। যেহেতু এটি একই রাশির অনুপাত তাই একক নেই।

প্রশ্ন ৭। শক্তি বলতে কী বুঝায়— ব্যাখ্যা কর।
উত্তর: কোনো বস্তুর কাজ করার সামর্থ্যকে শক্তি বলে। শক্তিকে প্রধানত দুই ভাগে ভাগ করা যায়। গতিশক্তি এবং বিভব বা স্থিতিশক্তি। বস্তু তার গতির জন্য যে শক্তি লাভ করে তাই গতিশক্তি। ‘গতিশক্তি সর্বদাই ধনাত্মক হয় এর সমীকরণ K = ½ mv^2। অন্যদিকে বস্তুটি তার অবস্থানের জন্য যে শক্তি অর্জন করে তাই বিভব শক্তি। বিভব শক্তি বা স্থিতিশক্তির সমীকরণ Pmgh। পৃথিবীতে মোট শক্তির পরিমাণ ধ্রুব। শক্তির ধ্বংস বা সৃষ্টি সম্ভব নয়। শক্তির বিভিন্ন রূপ হলো আলো, তাপ, শব্দ।

প্রশ্ন ৮। কোনো বস্তুর গতিশক্তি কি ঋণাত্মক হতে পারে? ব্যাখ্যা কর।
উত্তর: কোনো বস্তুর গতিশক্তি শূন্য হতে পারে, তবে কখনোই ঋণাত্মক হতে পারে না। কারণ, কোনো বস্তুর ভর m এবং বেগ হলে তার গতিশক্তির, সমীকরণ E = ½ mv^2। সমীকরণে বস্তুর ভর m সর্বদাই ধনাত্মক। তবে বেগ ধনাত্মক বা ঋণাত্মক দুটোই হতে পারে। কিন্তু v^2 এর মান সর্বদাই ধনাত্মক। তাই mv^2 বা ½mv^2 কখনোই ঋণাত্মক হতে পারে না। তবে বেগ শূন্য হলে গতিশক্তির মান শূন্য হবে।

প্রশ্ন ৯। কোনো বস্তু কীভাবে স্থিতিশক্তি অর্জন করে?
উত্তর: আমরা যদি কোনো বস্তুকে তার প্রমাণ অবস্থান বা আকৃতি থেকে অন্য অবস্থানে বা আকৃতিতে নিয়ে যেতে চাই তাহলে বস্তুটি একটি বাধা দেয়। আর, কোনো বাধার বিরুদ্ধে কিছু করার অর্থই কাজ করা। এই কাজ পরিবর্তিত অবস্থান বা আকৃতিতে নিয়ে যাওয়া বস্তুটির মধ্যে স্থিতিশক্তিরূপে সঞ্চিত থাকে, এভাবে একটি বস্তু স্থিতিশক্তি অর্জন করে। তবে মুক্তভাবে পড়ন্ত বস্তুর জন্য ভূমির উচ্চতা পরিবর্তিত হয়ে শূন্য হলে বস্তুর ভিতরে আর বিভব শক্তি থাকে না।

প্রশ্ন ১০। শক্তি নিত্যতার সূত্র উদাহরণসহ ব্যাখ্যা কর।
উত্তর: সূত্র: “শক্তির সৃষ্টি বা বিনাস নেই, কেবল একরূপ হতে অন্য এক বা একাধিক রূপে পরিবর্তিত হতে পারে। মহাবিশ্বের মোট শক্তির পরিমাণ নির্দিষ্ট ও অপরিবর্তনীয়।” উদাহরণসহ ব্যাখ্যা: একটি টেনিস বল উপরের দিকে ছুড়ে মারলে একটি নির্দিষ্ট উচ্চতায় উঠার পর বলটি আবার নিচে নামতে থাকে। এক্ষেত্রে বলটি উপরে উঠতে থাকার সময় গতিশক্তি কমতে কমতে যখন শূন্য হয় তখন তা আবার নিচে নামতে থাকে। নিচে নামার সময় ঐ বলের সঞ্চিত স্থিতিশক্তি গতিশক্তিতে রূপান্তরিত হতে থাকে। এভাবে বলটি যখন মাটি স্পর্শ করে তখন তার সমগ্র গতিশক্তি স্থিতিশক্তিতে পরিণত হয়। এভাবেই শক্তি একরূপ হতে অন্য রূপে রূপান্তর হয়। এটাই শক্তির নিত্যতা বা সংরক্ষণশীলতা।


🔆🔆 আরও দেখুন: বিজ্ঞান অনুসন্ধানী পাঠ ৬ষ্ঠ শ্রেণি ১ম অধ্যায় প্রশ্ন ও উত্তর
🔆🔆 আরও দেখুন: বিজ্ঞান অনুসন্ধানী পাঠ ৬ষ্ঠ শ্রেণি ২য় অধ্যায় প্রশ্ন ও উত্তর
🔆🔆 আরও দেখুন: বিজ্ঞান অনুসন্ধানী পাঠ ৬ষ্ঠ শ্রেণি ৩য় অধ্যায় প্রশ্ন ও উত্তর
🔆🔆 আরও দেখুন: বিজ্ঞান অনুসন্ধানী পাঠ ৬ষ্ঠ শ্রেণি ৪র্থ অধ্যায় প্রশ্ন ও উত্তর
🔆🔆 আরও দেখুন: বিজ্ঞান অনুসন্ধানী পাঠ ৬ষ্ঠ শ্রেণি ৫ম অধ্যায় প্রশ্ন ও উত্তর
🔆🔆 আরও দেখুন: বিজ্ঞান অনুসন্ধানী পাঠ ৬ষ্ঠ শ্রেণি ৬ষ্ঠ অধ্যায় প্রশ্ন ও উত্তর
🔆🔆 আরও দেখুন: বিজ্ঞান অনুসন্ধানী পাঠ ৬ষ্ঠ শ্রেণি ৭ম অধ্যায় প্রশ্ন ও উত্তর


আশাকরি বিজ্ঞান অনুসন্ধানী পাঠ ৬ষ্ঠ শ্রেণি ৮ম অধ্যায় প্রশ্ন ও উত্তর আর্টিকেল টি আপনাদের ভালো লেগেছে। ভিডিও ক্লাস করতে সাবক্রাইব করে রাখতে পারেন আমাদের YOUTUBE চ্যানেল এবং আমাদের কোন আপডেট মিস না করতে চাইলে কানেক্ট থাকতে পারেন আমাদের FACEBOOK পেজে।