বিজ্ঞান অনুসন্ধানী পাঠ ৬ষ্ঠ শ্রেণি ৫ম অধ্যায় প্রশ্ন ও উত্তর
বিজ্ঞান অনুসন্ধানী পাঠ ৬ষ্ঠ শ্রেণি ৫ম অধ্যায়: আবহাওয়া হলো কোনো স্থানের দৈনন্দিন বায়ুর তাপ, বায়ু প্রবাহ, বায়ুর চাপ, আর্দ্রতা, বৃষ্টিপাত ইত্যাদির সমষ্টিগত অবস্থা। আর জলবায়ু হলো ২৫-৩০ বছরের আবহাওয়ার সমষ্টিগত অবস্থা। জলবায়ু ‘একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান কারণ এটি তাপ, আর্দ্রতা এবং সঞ্চালনের বায়ুমণ্ডলীয় অবস্থাকে ইঙ্গিত করে; এটি জীবনের সমস্ত রূপকে প্রভাবিত করে।
জলবায়ু মানুষের জীবন প্রণালি, কৃষিকাজ, স্বাস্থ্য, অর্থনৈতিক অবস্থা প্রভৃতির উপর প্রভাব ফেলে। তবে জলবায়ুর উপর মানবসৃষ্ট প্রভাব ভয়াবহ। কারণ জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে ঝড়, বন্যা, জলোচ্ছ্বাস ও খরার মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগগুলোর জন্য মানুষই দায়ী। গ্রিন হাউস প্রতিক্রিয়া বলতে মূলত তাপ আটকে রেখে পৃথিবীর সার্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধিকে বোঝায়।
বিজ্ঞান অনুসন্ধানী পাঠ ৬ষ্ঠ শ্রেণি ৫ম অধ্যায় কুইজ প্রশ্ন
প্রশ্ন ১। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে পরিচিত দুটি শব্দের নাম কী?
উত্তর: আবহাওয়া ও জলবায়ু।
প্রশ্ন ২। বায়ুর আর্দ্রতা কীসের উপাদান?
উত্তর: আবহাওয়ার।
প্রশ্ন ৩। বায়ুচাপ কীসের উপাদান?
উত্তর: আবহাওয়া ও জলবায়ুর।
প্রশ্ন ৪। পৃথিবীতে শক্তির প্রধান উৎস কী?
উত্তর: সূর্য।
প্রশ্ন ৫। সূর্য থেকে শক্তি পৃথিবীতে কীভাবে আসে?
উত্তর: তাপ ও আলো আকারে।
প্রশ্ন ৬। দেরিতে সূর্য কখন ওঠে?
উত্তর: শীতকালে।
প্রশ্ন ৭। শীতকালে পৃথিবীর পৃষ্ঠ তুলনামূলকভাবে কেমন থাকে?
উত্তর: শীতল।
প্রশ্ন ৮। গ্রীষ্মকালে বায়ুর তাপমাত্রা কেমন থাকে?
উত্তর: বেশি।
প্রশ্ন ৯। জলীয়বাষ্পের পরিমাণ বেশি হলে কেমন গরম অনুভূত হয়?
উত্তর: বেশি।
প্রশ্ন ১০। বায়ুর তাপমাত্রা পরিমাপক যন্ত্রের নাম কী?
উত্তর: থার্মোমিটার।
প্রশ্ন ১১। আবহাওয়ার একটি অন্যতম উপাদানের নাম কী?
উত্তর: বৃষ্টি।
প্রশ্ন ১২। যেকোনো স্থানের বাতাসে জলীয়বাষ্প ধারণ ক্ষমতা কেমন?
উত্তর: সীমিত।
প্রশ্ন ১৩। জলীয়বাষ্প ভূপৃষ্ঠ থেকে উপরে উঠে গেলে তার কীরূপ পরিবর্তন হয়?
উত্তর: ঠাণ্ডা ও ঘনীভূত হয়।
প্রশ্ন ১৪। বৃষ্টিপাত পরিমাপক যন্ত্রের নাম কী?
উত্তর: রেইনগঞ্জ।
প্রশ্ন ১৫। আমাদের পারিপার্শ্বিক বায়ুর উপর কিসের প্রভাব রয়েছে?
উত্তর: মাধ্যাকর্ষণ শক্তির I
প্রশ্ন ১৬। বায়ুচাপ কোনদিকে প্রয়োগ হয়?
উত্তর: সবদিকে।
প্রশ্ন ১৭। আবহাওয়ার পূর্বাভাসে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উপাদান কী?
উত্তর: বায়ুচাপ।
প্রশ্ন ১৮। বায়ুচাপের একক কী?
উত্তর: মিলিবার।
প্রশ্ন ১৯। বাতাসের গড় বায়ুচাপ কত?
উত্তর: ১০১৩ মিলিবার।
প্রশ্ন ২০। বায়ুচাপ মাপার যন্ত্রের নাম কী?
উত্তর: ব্যারোমিটার।
প্রশ্ন ২১।শীতকালে বাতাস কীরূপ থাকে?
উত্তর: শুষ্ক ও ভারী।
প্রশ্ন ২২। পৃথিবীর আবর্তন গতির ধরন কীরূপ?
উত্তর: পশ্চিমে থেকে পূর্বদিকে।
প্রশ্ন ২৩। বায়ুপ্রবাহের দিক নির্ণায়ক যন্ত্রটির নাম কী?
উত্তর: উইন্ডডেন।
প্রশ্ন ২৪। বায়ুতে একক আয়তনে উপস্থিত জলীয়বাষ্পের পরিমাণকে কী বলা হয়?
উত্তর: বায়ুর আর্দ্রতা।
প্রশ্ন ২৫। বায়ুর আর্দ্রতা পরিমাপের পদ্ধতি কতটি?
উত্তর: দুইটি।
প্রশ্ন ২৬। আর্দ্রতা কেমন হলে সেই স্থানে ভেজা বস্তু সহজে শুকায়?
উত্তর: বেশি হলে
প্রশ্ন ২৭। বাতাসের আর্দ্রতা পরিমাপক যন্ত্রের নাম কী?
উত্তর: হাইগ্রোমিটার।
প্রশ্ন ২৮। কোনো একটি এলাকার নির্দিষ্ট সময়ের গড় আবহাওয়াকে কী বলে?
উত্তর: জলবায়ু।
প্রশ্ন ২৯। জলবায়ু বিষয়ে জানার প্রধান দুটি উপাদানের নাম কী কী?
উত্তর: তাপমাত্রা ও বৃষ্টিপাত।
প্রশ্ন ৩০। জলবায়ু পরিবর্তনের সাথে জড়িত উপাদানটি কী?
উত্তর: গ্রিন হাউস গ্যাস।
প্রশ্ন ৩১। পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি হবার কারণ কী?
উত্তর: গ্রিন হাউস প্রতিক্রিয়া।
প্রশ্ন ৩২। গ্রিন হাউসের ভিতরের তাপমাত্রা বাইরের তাপমাত্রার তুলনায় কেমন?
উত্তর: বেশি।
প্রশ্ন ৩৩। কার্বন ডাইঅক্সাইড, মিথেন, নাইট্রাস অক্সাইড প্রভৃতি গ্যাসের কারণে কী ঘটে?
উত্তর: গ্রিন হাউস প্রতিক্রিয়া।
প্রশ্ন ৩৪। মিথেন গ্যাস গ্রিন হাউস গ্যাস হিসেবে কার্বন ডাইঅক্সাইডের তুলনায় কতগুণ বেশি শক্তিশালী?
উত্তর: ৩০ গুণ।
প্রশ্ন ৩৫। গবাদি পশু পালন বেড়ে গেলে কোন গ্যাসের পরিমাণও বাড়তে থাকে?
উত্তর: মিথেন গ্যাস।
প্রশ্ন ৩৬। কৃষিজমিতে নাইট্রোজেনযুক্ত সার ব্যবহার করলে কোন গ্যাস উৎপন্ন হয়ে বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে?
উত্তর: নাইট্রাস অক্সাইড।
প্রশ্ন ৩৭। ফ্লোরিনেটেড গ্যাসের গ্রিন হাউস প্রতিক্রিয়া কার্বন ডাইঅক্সাইডের তুলনায় কতগুণ বেশি?
উত্তর: প্রায় ২৩,০০০ গুণ।
প্রশ্ন ৩৮। অ্যাসিড বৃষ্টিতে কোন কোন গ্যাস মিশ্রিত থাকে?
উত্তর: সালফার ডাইঅক্সাইড এবং নাইট্রোজেন অক্সাইড।
প্রশ্ন ৩৯। বাতাসের কত অংশ সালফার ডাইঅক্সাইড বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী জেনারেটর থেকে নির্গত হয়?
উত্তর: ২/৩ অংশ।
প্রশ্ন ৪০। বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী জেনারেটর থেকে বাতাসের কত অংশ নাইট্রোজেন অক্সাইড নির্গত হয়?
উত্তর: ১/৪ অংশ।
প্রশ্ন ৪১। বায়ুমণ্ডলের কোন জায়গায় ওজোনস্তর অবস্থিত?
উত্তর: স্ট্র্যাটোমণ্ডলে।
প্রশ্ন ৪২। ওজোনস্তর ক্ষয়কারী উপাদানসমূহের মধ্যে অন্যতম উপাদানের নাম কী?
উত্তর: ক্লোরোফ্লোরো কার্বন।
প্রশ্ন ৪৩। চর্মরোগ, ক্যান্সার, চোখের ছানি পড়া প্রভৃতি রোগের কারণ কী?
উত্তর: অতিবেগুনি রশ্মি।
প্রশ্ন ৪৪। উদ্ভিদের সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়া ব্যাহত হয় কীসের প্রভাবে?
উত্তর: অতিবেগুনি রশ্মির প্রভাবে।
প্রশ্ন ৪৫। অতি ক্ষুদ্র উদ্ভিদ ও প্রাণীর নাম কী?
উত্তর: প্ল্যাঙ্কটন।
প্রশ্ন ৪৬। বাতাসে ভাসমান ক্ষুদ্র কণার নাম কী?
উত্তর: এরোসল।
প্রশ্ন ৪৭। অনেক উদ্ভিদ ও প্রাণীর পৃথিবী থেকে হারিয়ে যাওয়ার কারণ কী?
উত্তর: জলবায়ু পরিবর্তন।
প্রশ্ন ৪৮। অধিক জলীয়বাষ্পের উপস্থিতির কারণে কী ঘটে?
উত্তর: প্রচুর বৃষ্টিপাত
প্রশ্ন ৪৯। নাইট্রাস অক্সাইড কার্বন ডাইঅক্সাইডের তুলনায় অন্তত কত গুণ ক্ষতিকর?
উত্তর: ১০ গুণ।
বিজ্ঞান অনুসন্ধানী পাঠ ৬ষ্ঠ শ্রেণি ৫ম অধ্যায় সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন
প্রশ্ন ১। পৃথিবী পৃষ্ঠ কী?
উত্তর: পৃথিবী পৃষ্ঠ হলো পৃথিবীর মাটি, পানি এবং বাতাস।
প্রশ্ন ২। রেইনগজ কী?
উত্তর: রেইনগঞ্জ হলো বৃষ্টিপাত পরিমাপের যন্ত্র।
প্রশ্ন ৩। কোন যন্ত্রের সাহায্যে বায়ুচাপ মাপা হয়?
উত্তর: ব্যারোমিটার নামক যন্ত্রের সাহায্যে বায়ুচাপ মাপা হয়।
প্রশ্ন ৪। আবর্তন গতি কী?
উত্তর: পৃথিবী তার নিজ অক্ষে পশ্চিম থেকে পূর্বদিকে ঘোরে, যাকে আবর্তন গতি বলা হয়।
প্রশ্ন ৫। মৌসুমি বায়ু কাকে বলে?
উত্তর: মৌসুম বা ঋতুভিত্তিক যে বায়ু প্রবাহিত হয় তাকে মৌসুমি বায়ু বলে।
প্রশ্ন ৬। প্রকৃত আর্দ্রতা কী?
উত্তর: প্রকৃত আর্দ্রতা বলতে বোঝায় বায়ুতে বিভিন্ন গ্যাসীয় উপাদানের মধ্যে জলীয়বাষ্পের প্রকৃত পরিমাণ।
প্রশ্ন ৭। জলবায়ু কী?
উত্তর: জলবায়ু হলো কোনো একটি এলাকার নির্দিষ্ট সময়ের গড় আবহাওয়া।
প্রশ্ন ৮। অতিবেগুনি রশ্মির প্রভাবে প্রাণীদের কোন রোগ হয়?
উত্তর: অতিবেগুনি রশ্মির প্রভাবে প্রাণীদের চোখ ও চামড়ার ক্যান্সার রোগ হয়ে থাকে।
প্রশ্ন ৯। প্ল্যাঙ্কটন কী?
উত্তর: পানিতে ভাসমান অতিক্ষুদ্র উদ্ভিদ ও প্রাণীকে প্ল্যাঙ্কটন বলা হয়।
প্রশ্ন ১০। সালোকসংশ্লেষণ কী?
উত্তর: সালোকসংশ্লেষণ হলো উদ্ভিদের খাদ্য তৈরির প্রক্রিয়া।
প্রশ্ন ১১। উইন্ডভেন কী?
উত্তর: উইডভেন হলো বায়ুপ্রবাহের দিক বের করা যন্ত্রের নাম।
বিজ্ঞান অনুসন্ধানী পাঠ ৬ষ্ঠ শ্রেণি ৫ম অধ্যায় চিন্তা করে উত্তর দাও
প্রশ্ন ১। জলীয়বাষ্প বলতে কী বুঝ?
উত্তর: জলীয়বাষ্প হলো পানির বায়বীয় রূপ। এটি বর্ণহীন ও গন্ধহীন গ্যাসীয় পদার্থ। পানিকে ১০০° সেলসিয়াস তাপমাত্রার চেয়ে বেশি তাপমাত্রায় উত্তপ্ত করলে পানি বাষ্পে পরিণত হয়। এই বাষ্পে পরিণত পানিই হলো জলীয়বাষ্প।
প্রশ্ন ২। মৌসুমি বায়ু বলতে কী বোঝায়?
উত্তর: ‘মোসিম’ একটি আরবি শব্দ, এর অর্থ হলো ঋতু। ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে যে বায়ুপ্রবাহ পরিবর্তিত হয় তাকে মৌসুমি বায়ু বলে। প্রকৃতপক্ষে সমুদ্রবায়ু ও স্পলবায়ুর ব্যাপক সংস্করণ হলো মৌসুমি বায়ু।
প্রশ্ন ৩। উদ্ভিদের উপর ওজোন স্তর ক্ষয়ের প্রভাব লিখ।
উত্তর: ওজোন স্তর ক্ষয়ের ফলে শক্তিশালী অতিবেগুনি রশ্মি গাছের বৃদ্ধি কমিয়ে দিতে পারে, খাদ্য তৈরি এমনকি ফুল ফোটার প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত করতে পারে। ফলে বনের গাছপালাগুলোকে এই ক্ষতিকর প্রভাব বহন করতে হয়।
প্রশ্ন ৪। জলবায়ুর উপর মানবসৃষ্ট প্রভাব লিখ।
উত্তর: মানুষের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের ফলে পুরো পৃথিবীর জলবায়ুর উপর মারাত্মক ক্ষতিকর প্রভাব পড়ছে। এই ক্ষতি হচ্ছে মূলত গ্রিন হাউস গ্যাস নির্গমন, ওজোন স্তরের ক্ষয়, বাতাসে ভাসমান ক্ষুদ্র কণা এবং গাছপালা কেটে বন পরিষ্কার করে ফেলার মাধ্যমে। ফলে পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলের তাপমাত্রা এবং বৃষ্টিপাতের পরিমাণ পরিবর্তিত হয়ে যাচ্ছে।
প্রশ্ন ৫। আপেক্ষিক আর্দ্রতা বলতে কী বুঝ?
উত্তর: একটি নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় কোনো স্থানের বায়ু সর্বোচ্চ যে পরিমাণ জলীয়বাষ্প ধারণ করতে পারে তার তুলনায় শতকরা কত পরিমাণ আছে তাই হলো আপেক্ষিক আর্দ্রতা। যদি কোথাও আপেক্ষিক আর্দ্রতা ১০০% বলা হয় তবে বুঝতে হবে সেই স্থানের বায়ুতে আর জলীয়বাষ্প যোগ হতে পারবে না। আর্দ্রতা বেশি হলে সেই স্থানে ভেজা বস্তু সহজে শুকানো যায় না।
প্রশ্ন ৬। বায়ুচাপ কোন কোন বিষয়ের উপর নির্ভর করে?
উত্তর: বায়ুচাপ বিভিন্ন বিষয়ের উপর নির্ভর করে। যেমন- সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে উচ্চতার তারতম্য, বায়ুর উষ্ণতার তারতম্য, বায়ুতে জলীয়বাষ্পের তারতম্য, পৃথিবীর আবর্তন গতি ইত্যাদি।
প্রশ্ন ৭। গ্রিন হাউস কী? অ্যাসিড বৃষ্টি কীভাবে সৃষ্টি হয়?
উত্তর: গ্রিন হাউস হলো কাচ বা অন্য স্বচ্ছ বস্তু দিয়ে নির্মিত ঘর। বিভিন্ন মানুষসৃষ্ট এবং প্রাকৃতিক উৎস হতে নির্গত সালফার ডাইঅক্সাইড এবং নাইট্রোজেন অক্সাইড বাতাসে উপস্থিত জলীয়বাষ্প, অক্সিজেন এবং অন্যান্য রাসায়নিকের সাথে বিক্রিয়া করে সালফিউরিক এবং নাইট্রিক অ্যাসিড তৈরি হয়। তারপর তা পানি এবং অন্যান্য বস্তুর সাথে মিশ্রিত হয়ে ভূ-পৃষ্ঠে নেমে আসে। এভাবেই অ্যাসিড বৃষ্টি সৃষ্টি হয়।
প্রশ্ন ৮। বায়ুর তাপমাত্রা পরিমাপক যন্ত্রের নাম কী? আপেক্ষিক আর্দ্রতা কী?ওজোন স্তর ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার কারণ কী কী?
উত্তর: বায়ুর তাপমাত্রা পরিমাপক যন্ত্রের নাম হলো থার্মোমিটার। একটি নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় কোনো স্থানের বায়ু সর্বোচ্চ যে পরিমাণ জলীয়বাষ্প ধারণ করতে পারে তার তুলনায় শতকরা কত পরিমাণ আছে তাহলো আপেক্ষিক আর্দ্রতা। বিভিন্ন দূষণকারী উপাদানের উপস্থিতির কারণে ওজোন স্তর ক্ষয়ে যাচ্ছে। যার ফলে ক্ষতিকর অতিবেগুনি রশ্মি পৃথিবীতে প্রবেশ করে জীবজগতের ক্ষতি করছে। ওজোন স্তর ক্ষয়ের জন্য বায়ু দূষণকারী উপাদানগুলো হচ্ছে ক্লোরোফ্লোরো কার্বন, কার্বন টেট্রাক্লোরাইড, হাইড্রো ক্লোরোফ্লোরো কার্বন ইত্যাদি।
🔆🔆 আরও দেখুন: বিজ্ঞান অনুসন্ধানী পাঠ ৬ষ্ঠ শ্রেণি ১ম অধ্যায় প্রশ্ন ও উত্তর
🔆🔆 আরও দেখুন: বিজ্ঞান অনুসন্ধানী পাঠ ৬ষ্ঠ শ্রেণি ২য় অধ্যায় প্রশ্ন ও উত্তর
🔆🔆 আরও দেখুন: বিজ্ঞান অনুসন্ধানী পাঠ ৬ষ্ঠ শ্রেণি ৩য় অধ্যায় প্রশ্ন ও উত্তর
🔆🔆 আরও দেখুন: বিজ্ঞান অনুসন্ধানী পাঠ ৬ষ্ঠ শ্রেণি ৪র্থ অধ্যায় প্রশ্ন ও উত্তর
আশাকরি “বিজ্ঞান অনুসন্ধানী পাঠ ৬ষ্ঠ শ্রেণি ৫ম অধ্যায় প্রশ্ন ও উত্তর” আর্টিকেল টি আপনাদের ভালো লেগেছে। ভিডিও ক্লাস করতে সাবক্রাইব করে রাখতে পারেন আমাদের YOUTUBE চ্যানেল এবং আমাদের কোন আপডেট মিস না করতে চাইলে কানেক্ট থাকতে পারেন আমাদের FACEBOOK পেজে।