|

বিজ্ঞান অনুসন্ধানী পাঠ ৬ষ্ঠ শ্রেণি ১ম অধ্যায় প্রশ্ন ও উত্তর

বিজ্ঞান অনুসন্ধানী পাঠ ৬ষ্ঠ শ্রেণি ১ম অধ্যায়: আমাদের আশপাশের জীব ও বস্তুজগৎ সম্পর্কে পর্যবেক্ষণ, পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও বিজ্ঞানসম্মত অনুসন্ধানের মাধ্যমে প্রাপ্ত যে বিশেষ জ্ঞান মানুষের জ্ঞানভাণ্ডারকে সমৃদ্ধ করে চলছে তাই হলো বিজ্ঞান। অন্যদিকে প্রযুক্তি বলতে মানুষের আবিষ্কার করা উপাদান বা উপকরণ এবং সেসব উপকরণ ব্যবহারের প্রয়োগিক জ্ঞানকে বোঝায়।

বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধান পদ্ধতি অনুসরণের মাধ্যমে বিজ্ঞানীরা নানা জিনিস উদ্ভাবন করে থাকেন। বৈজ্ঞানিক আবিষ্কার এবং বিজ্ঞান চর্চার ক্ষেত্রে বিভিন্ন রাশির সঠিক পরিমাপ জানা জরুরি। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে সর্বাধিক ব্যবহৃত পরিমাপ পদ্ধতিগুলো হলো দৈর্ঘ্য, ভর, সময় ও তাপমাত্রা। সব ধরনের পরিমাপের ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক পদ্ধতি হিসাব SI (System of International) কে গ্রহণ করা হয়েছে।


বিজ্ঞান অনুসন্ধানী পাঠ ৬ষ্ঠ শ্রেণি ১ম অধ্যায় কুইজ প্রশ্ন

প্রশ্ন ১। পদার্থ বিজ্ঞান এবং রসায়নে দুইবার নোবেল পেয়েছিলেন কোন বিজ্ঞানী?
উত্তর: মাদাম কুরি।

প্রশ্ন ২। সূর্যের আলোকে আপাতত বর্ণহীন মনে হলেও এটি আসলে অনেকগুলো রং দিয়ে তৈরি এটি কার উক্তি?
উত্তর: স্যার আইজাক নিউটন।

প্রশ্ন ৩। স্যার আইজাক নিউটন প্রিজম দিয়ে সূর্যের আলোকে কতটি ভাগে ভাগ করেন?
উত্তর: ৭টি।

প্রশ্ন ৪। হরিপদ কাপালীর বাড়ি কোন জেলায়?
উত্তর: যশোর।

প্রশ্ন ৫। হরি ধান আবিষ্কার করেন কে?
উত্তর: হরিপদ কাপালী।

প্রশ্ন ৬। কৃষক বাদেও হরিপদ কাপালী কী?
উত্তর: একজন বিজ্ঞানী।

প্রশ্ন ৭। পদার্থের ভরকে কীসে রূপান্তর করা যায়?
উত্তর: শক্তিতে।

প্রশ্ন ৮। আমাদের দেশের কোথায় নিউক্লিয়ার বিদ্যুৎ কেন্দ্র তৈরি করা হচ্ছে?
উত্তর: রূপপুরে

প্রশ্ন ৯। পলিথিনের ব্যাগ কোন ধরনের দ্রব্য?
উত্তর: অপচনশীল।

প্রশ্ন ১০। কোন বিজ্ঞানী দেখিয়েছিলেন যে, ভারী এবং হালকা বস্তু একসাথে নিচে পড়ে?
উত্তর: গ্যালিলিও।

প্রশ্ন ১১। বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধানের কতটি ধাপ রয়েছে?
উত্তর: ছয়টি।

প্রশ্ন ১২। চোখ বন্ধ করে না মেনে যাচাই করে গ্রহণ করাকে কী বলে?
উত্তর: বিজ্ঞান।

প্রশ্ন ১৩। যে সমস্ত বিষয় আমরা পরিমাপ করতে পারি সেগুলোকে কী বলে?
উত্তর: রাশি

প্রশ্ন ১৪। পাউন্ড কীসের একক? 
উত্তর: ভরের।

প্রশ্ন ১৫ কিলোমিটার কীসের একক?
উত্তর: দৈর্ঘ্যের।

প্রশ্ন ১৬। পাঁচ কিলোমিটার হাঁটতে গিয়ে পাঁচ মাইল হাঁটতে হলে কতগুণ বেশি হাঁটতে হবে?
উত্তর: দেড় গুণ।

প্রশ্ন ১৭। দৈর্ঘ্যের আন্তর্জাতিক একক কী?
উত্তর: মিটার।

প্রশ্ন ১৮। কার বেগ অনেক বেশি?
উত্তর: আলোর।

প্রশ্ন ১৯। আলোর বেগ কত?
উত্তর: সেকেন্ডে ৩ লক্ষ কিলোমিটার।

প্রশ্ন ২০। এক কিলোমিটার সমান কত মিটার?
উত্তর: ১০০০ মিটার।

প্রশ্ন ২১। এক মিলিমিটার এক মিটারের কত ভাগ?
উত্তর: ১০০০ ভাগের এক ভাগ।

প্রশ্ন ২২। এক সেন্টিমিটার এক মিটারের কত ভাগ?
উত্তর: ১০০ ভাগের ১ ভাগ।

প্রশ্ন ২৩। এক সেন্টিমিটার সমান কত মিলিমিটার?
উত্তর: ১০ মিলিমিটার।

প্রশ্ন ২৪। SI পদ্ধতিতে ভরের একক কী?
উত্তর: কিলোগ্রাম।

প্রশ্ন ২৫। ‘আদর্শ’ বা ‘আসল’ এককের জন্য কোনো মিউজিয়ামে রক্ষা করা ভরের উপর নির্ভর করতে হয় না কত সাল থেকে?
উত্তর: ২০১৯ সালের মে মাস থেকে।

প্রশ্ন ২৬। চাঁদের ভর পৃথিবীর ভর থেকে কম নাকি বেশি?
উত্তর: কম।

প্রশ্ন ২৭। পৃথিবীতে কোনো ব্যক্তির ভর ৩০ কেজি হলে চাঁদে কত কেজি হবে?
উত্তর: ৩০ কেজি।

প্রশ্ন ২৮। কম ভরের বেলায় কোন একক ব্যবহার করা হয়?
উত্তর: গ্রাম (g)।

প্রশ্ন ২৯। এক গ্রাম এক কিলোগ্রামের কত ভাগ?
উত্তর: ১০০০ ভাগের ১ ভাগ।

প্রশ্ন ৩০। মিলিগ্রাম গ্রামের ১০০০ ভাগের কত ভাগ?
উত্তর: এক ভাগ।

প্রশ্ন ৩১। ঔষধের ট্যাবলেটে সক্রিয় উপাদানটির পরিমাণ সবসময় কোন এককে দেওয়া থাকে?
উত্তর: মিলিগ্রাম (mg)।

প্রশ্ন ৩২। ‘এক হাজার এক’ বলতে কত সময় লাগে?
উত্তর: এক সেকেন্ড।

প্রশ্ন ৩৩। ১ সেকেন্ডের ১০০০ ভাগের ১ ভাগের নাম কী?
উত্তর: মিলি সেকেন্ড।

প্রশ্ন ৩৪। তাপমাত্রার আন্তর্জাতিক এককের নাম কী?
উত্তর: কেলভিন।

প্রশ্ন ৩৫। তাপমাত্রার জন্য সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করা হয় কোন একক?
উত্তর: সেলসিয়াস (°C)।

প্রশ্ন ৩৬। বরফের তাপমাত্রা কত?
উত্তর: 0°C প্রশ্ন

৩৭। পানির বাষ্পীভবনের তাপমাত্রা কত?
উত্তর: ১০০ °C

প্রশ্ন ৩৮। কেলভিন এককে পানি বাষ্পীভবনের তাপমাত্রা এবং বরফের তাপমাত্রার পার্থক্য কত?
উত্তর: ১০০K

প্রশ্ন ৩৯। সেলসিয়াস স্কেলের তাপমাত্রার সাথে কত যোগ করলে কেলভিন স্কেল পাওয়া যায়?
উত্তর: ২৭৩.১৫।

প্রশ্ন ৪০। জ্বর মাপার থার্মোমিটারে কোন স্কেল ব্যবহার করা হয়?
উত্তর: ফারেনহাইট তেল।

প্রশ্ন ৪১। ফারেনহাইট স্কেলে বরফের তাপমাত্রা কত?
উত্তর: ৩২°FI

প্রশ্ন ৪২। ফারেনহাইট স্কেলে ফুটন্ত পানির তাপমাত্রা কত?
উত্তর: ২১২°FI

প্রশ্ন ৪৩। ফারেনহাইট স্কেলে শরীরের স্বাভাবিক তাপমাত্রা কত?
উত্তর: ১৮.৪ °F প্রশ্ন

৪৪। সেলসিয়াস স্কেলে শরীরের স্বাভাবিক তাপমাত্রা কত?
উত্তর: ৩৭ °C।

প্রশ্ন ৪৫। মিটার, কিলোগ্রাম, সেকেন্ড এবং কেলভিন ইত্যাদি কোন ধরনের একক?
উত্তর: মৌলিক একক।


বিজ্ঞান অনুসন্ধানী পাঠ ৬ষ্ঠ শ্রেণি ১ম অধ্যায় সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন

প্রশ্ন ১। ভর কাকে বলে?
উত্তর: কোনো বস্তুর মধ্যে যে পরিমাণ পদার্থ থাকে তাকে ঐ বস্তুর ভর বলে।

প্রশ্ন ২। ওজন কাকে বলে?
উত্তর: কোনো বস্তুর উপর পৃথিবীর আকর্ষণ বলকে ওজন বলে।

প্রশ্ন ৩। ক্ষেত্রফল ও আয়তনের মধ্যে দুটি পার্থক্য লেখ।
উত্তর: ক্ষেত্রফল ও আয়তনের মধ্যে দুটি পার্থক্য নিম্নরূপ-
১. ক্ষেত্রফল হলো দৈর্ঘ্য ও প্রস্থের গুণফল। অন্যদিকে আয়তন হচ্ছে দৈর্ঘ্য, প্রস্থ ও উচ্চতার গুণফল।
২. ক্ষেত্রফলের একক হলো বর্গমিটার। অন্যদিকে আয়তনের একক হলো ঘনমিটার।

প্রশ্ন ৪। পরমশূন্য তাপমাত্রা কী?
উত্তর: যে তাপমাত্রায় সকল গ্যাসের আয়তন শূন্য হয়ে যায় সেই তাপমাত্রাকে বলা হয় পরমশূন্য তাপমাত্রা।

প্রশ্ন ৫। মৌলিক একক কাকে বলে?
উত্তর: যে সমস্ত একক স্বাধীনভাবে গঠিত হয় এবং কোনো রকমভাবে অন্য এককের উপর নির্ভরশীল নয় তাদের মৌলিক একক বলে।

প্রশ্ন ৬। কেলভিন স্কেল কাকে বলে?
উত্তর: তাপমাত্রার যে স্কেল পদার্থের ভৌত গুণাবলির উপর নির্ভরশীল নয় তাকে কেলভিন বলে।


বিজ্ঞান অনুসন্ধানী পাঠ ৬ষ্ঠ শ্রেণি ১ম অধ্যায় চিন্তা করে উত্তর দাও

প্রশ্ন ১। প্রযুক্তি ব্যবহার করার সময় সতর্ক থাকতে হয় কেন?
উত্তর: প্রযুক্তির কল্যাণকর ও অকল্যাণকর উভয়দিকই আছে। প্রযুক্তি আমাদের জীবযাত্রার মানের অনেক বড় পরিবর্তন এনেছে। কিন্তু সেই একই প্রযুক্তি একজন মানুষ অপ্রয়োজনীয় অর্থহীন এমনকি ক্ষতিকর কাজেও ব্যবহার করতে পারে। যেমন- স্মার্টফোন আমাদের অতি প্রয়োজনীয় একটি প্রযুক্তি। অথচ সেই স্মার্টফোন অনেকে সম্পূর্ণ বিনা কারণে ব্যবহার করে সময় নষ্ট করে। আবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে মানুষের মধ্যে হিংসা বিদ্বেষ ছড়িয়ে দেওয়া – হচ্ছে। অর্থাৎ যে প্রযুক্তি মানুষের কল্যাণের জন্য তৈরি হয়েছে। সেই প্রযুক্তি ব্যবহার করেই মানুষের অকল্যাণ বা ক্ষতি করা যায়। তাই প্রযুক্তি ব্যবহারের সময় সতর্ক থাকতে হবে।

প্রশ্ন ২। বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধানের ধাপগুলো কী কী?
উত্তর: বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধানের ধাপগুলো হলো- ১. পর্যবেক্ষণ, ২. প্রশ্ন নির্ধারণ, ৩. সম্ভাব্য ব্যাখ্যা দাঁড় করানো, ৪. পরীক্ষণ, ৫. ফলাফল তৈরি, ৬. সবাইকে জানানো।

প্রশ্ন ৩। রাশি বলতে কী বোঝায়?
উত্তর: যা কিছু পরিমাপ করা যায়, যার পরিমাণ একটি নির্দিষ্ট সংখ্যা দিয়ে নির্দেশ করা যায় তাকে রাশি বলা হয়। যেমন- ওজন, উচ্চতা, সময়, তাপমাত্রা ইত্যাদি। এগুলো পরিমাপ করা যায়।

প্রশ্ন ৪। ওজন বলতে কী বোঝায়?
উত্তর: কোনো বস্তুকে পৃথিবী তার কেন্দ্রের দিকে যে পরিমাণ আকর্ষণ বল দ্বারা টানে তাকে ঐ বস্তুর ওজন বলা হয়। বস্তুর ওজন সর্বদা বস্তুর উপরস্থ একটি নির্দিষ্ট বিন্দু দিয়ে খাড়া নিচের দিকে ক্রিয়াশীল।

প্রশ্ন ৫। ভারী বস্তুর তুলনায় হালকা বস্তু দেরিতে মাটিতে পৌঁছায় কেন?
উত্তর: বাতাসের মধ্যে বস্তুদ্বয় পতনের সময় এদের ওজনের বিপরীতে বাতাসের ঊর্ধ্বমুখী বল কাজ করে। ভারী বস্তুর তুলনায় হালকা বস্তুতে ঊর্ধ্বমুখী বল বেশি হওয়ায় তা দেরিতে মাটিতে পৌঁছায়।

প্রশ্ন ৬। মৌলিক একক কী কী?
উত্তর: যেসব একক স্বাধীন অর্থাৎ অন্য কোনো এককের উপর নির্ভর করে না সেসব একককে মৌলিক একক বলে। মৌলিক একক মোট সাতটি। এগুলো হলো— দৈর্ঘ্যের একক মিটার, সময়ের একক সেকেন্ড, ভরের একক কিলোগ্রাম, তাপমাত্রার একক কেলভিন, বিদ্যুৎ প্রবাহের একক অ্যাম্পিয়ার, আলোক ঔজ্জ্বল্যের একক ক্যান্ডেলা ও পদার্থের পরিমাণের একক মোল।

প্রশ্ন ৭। যৌগিক একক ব্যাখ্যা কর।
উত্তর: যেসব একক একাধিক মৌলিক এককের সমন্বয়ে গঠিত তাদেরকে যৌগিক একক বলে। যেমন, আয়তনের একক ঘনমিটার, যা তিনটি মৌলিক দৈর্ঘ্য, প্রস্থ ও উচ্চতার একক মিটার এর গুণফল। তাই আয়তনের একক একটি যৌগিক একক।

প্রশ্ন ৮। থার্মোমিটার কী? বিজ্ঞানের উপর আমরা সবসময় নির্ভর করতে পারি কেন?
উত্তর: যে যন্ত্রের সাহায্যে কোনো বস্তুর তাপমাত্রা সঠিকভাবে পরিমাপ করা যায় এবং বিভিন্ন বস্তুর তাপমাত্রার পার্থক্য নির্ণয় করা যায় তাকে থার্মোমিটার বলে।
বিজ্ঞান সবসময় প্রমাণের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেয়। হাজার হাজার বছর থেকে বিজ্ঞানের নানা তত্ত্বকে প্রতিনিয়ত যাচাই করার জন্য পরীক্ষা- নিরীক্ষা করা হয়। তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে যেসব ধারণা সত্য বলে প্রমাণিত হয় সেগুলো বিজ্ঞানের তত্ত্ব হিসেবে গণ্য করা হয়। যখন বিজ্ঞানের কোনো ত্রুটি দেখা দেয় বা বিজ্ঞানের তত্ত্বগুলোর কোনো অংশ ভুল ধরা পড়ে তখন তত্ত্বের ভুল বা ত্রুটিযুক্ত অংশ পরিবর্তন বা পরিমার্জন করা হয়। অর্থাৎ বিজ্ঞান প্রতিনিয়ত নির্ভুল তত্ত্ব প্রদানে সচেষ্ট থাকে। তাই বিজ্ঞানের উপর আমরা সবসময় নির্ভর করতে পারি।

প্রশ্ন ৯। দৈর্ঘ্যের আন্তর্জাতিক একক কী? মৌলিক একক কাকে বলে? পরিমাপের আন্তর্জাতিক একক ব্যবহার করা হয় কেন?
উত্তর: দৈর্ঘ্যের আন্তর্জাতিক একক হলো মিটার।
যে সমস্ত একক স্বাধীনভাবে গঠিত হয় এবং কোনো রকমভাবে অন্য এককের উপর নির্ভরশীল নয় তাদের মৌলিক একক বলে।
পরিমাপের ক্ষেত্রে বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন পদ্ধতির একক প্রচলিত আছে। কোনো দেশে এফ. পি. এস পদ্ধতি, কোনো দেশে সি. জি. এস পদ্ধতি আবার কোনো দেশে এম. কে. এস পদ্ধতি। পরিমাপের ক্ষেত্রে এ বৈষম্য দূর করে অভিন্ন পদ্ধতি ব্যবহারের উদ্দেশ্যে আন্তর্জাতিক একক ব্যবহার করা হয়। আন্তর্জাতিক পদ্ধতি বা এস. আই পদ্ধতিতে দৈর্ঘ্যের একক মিটার, ভরের একক কিলোগ্রাম এবং সময়ের একক সেকেন্ড। অর্থাৎ পরিমাপের ক্ষেত্রে বিভিন্ন দেশের মধ্যে বৈষম্য দূর করে সঠিক লেনদেনের উদ্দেশ্যেই পরিমাপের আন্তর্জাতিক একক ব্যবহার করা হয়।


🔰🔰 আরও দেখুন: ৬ষ্ঠ শ্রেণির ডিজিটাল প্রযুক্তি ১ম অধ্যায় প্রশ্ন ও উত্তর
🔰🔰 আরও দেখুন: ৬ষ্ঠ শ্রেণির ডিজিটাল প্রযুক্তি ২য় অধ্যায় প্রশ্ন ও উত্তর


আশাকরি “বিজ্ঞান অনুসন্ধানী পাঠ ৬ষ্ঠ শ্রেণি ১ম অধ্যায় প্রশ্ন ও উত্তর” আর্টিকেল টি আপনাদের ভালো লেগেছে। ভিডিও ক্লাস করতে সাবক্রাইব করে রাখতে পারেন আমাদের YOUTUBE চ্যানেল এবং আমাদের কোন আপডেট মিস না করতে চাইলে কানেক্ট থাকতে পারেন আমাদের FACEBOOK পেজে।